Wednesday, April 22, 2015

এক লাইনের ১০০ টি বাস্তব কৌতুক 2nd part

 এক লাইনের ১০০ টি বাস্তব কৌতুক 
 ৫১. আলোর বেগ তো সবাই জানে। অন্ধকারের বেগ কত?
৫২. যদি প্রথমবারে সফল না হও, তাহলে স্কাইডাইভিং তোমার কর্ম নয়।
৫৩. খবর: আত্মঘাতী এক লোক ভুল করে তার যমজ ভাইকে খুন করে ফেলেছে।
৫৪. স্ত্রীদের সঙ্গে তর্কের দুটি নিয়ম আছে। কোনোটিই কার্যকরী নয়।
৫৫. এক লোক লটারি জিতে টিকিট পেয়ে চীনে বেড়াতে গেছেন। এখন তিনি চীনেই আছেন। আরেকটি লটারির টিকিট জিতে দেশে ফিরতে চান।
৫৬. ধরুন, কোনো ব্যক্তি দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের বাঁ-পাশ পুরোটাই হারিয়েছেন। এখন তাঁর কী হবে?
—তিনি এখন ‘অল রাইট’।
৫৭. ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সন্ধ্যায়ও কাজ করেন কেন? উত্তর: আরে, উনি তো পি.এম, এ এম নন।
৫৮. স্কুলে একজন বোকাকে কীভাবে চেনা যায়?
—শিক্ষক যখন বোর্ড মোছেন, সে তখন তার সব ক্লাসনোট কেটে দেয়।
৫৯. মা এবং স্ত্রীর মধ্যে পার্থক্য কী?
—একজনের কারণে তুমি কাঁদতে কাঁদতে পৃথিবীতে এসেছিলে, অন্যজনের কারণে তুমি সারা জীবন কাঁদবে।
৬০. স্ত্রী ও চুম্বকের মধ্যে পার্থক্য কী?
—চুম্বকের একটি পজিটিভ দিক আছে।
৬১. জনসংখ্যার বিস্ফোরণ বিষয়ে পড়াতে গিয়ে এক শিক্ষক বললেন, ‘আমাদের দেশে প্রতি ১০ সেকেন্ডে একজন মহিলা একটি করে শিশুর জন্ম দেন।’
এক ছাত্র চিত্কার করে উঠল, ‘জলদি চল, তাঁকে খুঁজে বের করে এক্ষুনি থামাতে হবে।’
৬২. বাচ্চা ছেলে হবে না মেয়ে হবে তা জানার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায় হলো তার জন্ম পর্যন্ত অপেক্ষা করা।
৬৩. ৩৫-এর পর আমার কি আর বাচ্চা নেওয়া ঠিক হবে?
—না। ৩৫টা বাচ্চাই যথেষ্ট।
৬৪. পৃথিবীর স্বাস্থ্যক্ষেত্রে একটি পজিটিভ দিক বলুন।
—এইচ আই ভি।
৬৫. দুজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার একসঙ্গে কীভাবে বড়লোক হতে পারে?
—একজন ভাইরাস লিখে, অন্যজন অ্যান্টিভাইরাস লিখে।
৬৬. গণিতের একটা বই আরেকটা বইকে কী বলে?
—তোমার কথা জানি না, কিন্তু আমার ভেতরটা সমস্যায় ভর্তি।
৬৭. আপনার স্ত্রী ড্রাইভিং শিখতে চাইলে তাঁর পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবেন না।
৬৮. এক ব্যক্তি মনোচিকিত্সকের কাছে গিয়ে বলল, ‘কেউ আমার কথা শোনে না’। মনোচিকিত্সক সঙ্গে সঙ্গে বললেন, ‘নেক্সট’।
৬৯. লোকটি এতই মোটা যে সে ছবি প্রিন্ট করে না, পোস্টার ছাপায়।
৭০. দুজন ড্রাইভার ট্রাক চালাচ্ছিল।
১ম ড্রাইভার: হায়। ব্রিজটা ২ দশমিক ৭ মিটার উঁচু আর আমাদের ট্রাকটা ৩ মিটার।
২য় ড্রাইভার: যা দোস্ত, কোনো সমস্যা নেই। আশপাশে কোনো পুলিশ নেই।
৭১. মেকানিক্যাল আর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের মধ্যে পার্থক্য কী?
—মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার অস্ত্র বানায় আর সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বানায় অস্ত্রের টার্গেট।
৭২. আমার স্ত্রী গতরাতে বলছিল, আমি নাকি তার কোনো কথাই মন দিয়ে শুনি না…নাকি…এ রকমই কিছু একটা… ঠিক মনে পড়ছে না।
৭৩. গতরাতে স্বপ্নে দেখলাম, আমি ১০ পাউন্ড ওজনের একটা হটডগ খাচ্ছি। সকালে উঠে দেখি আমার কোলবালিশটা নেই।
৭৪. টিচার: তোমার বাবা তোমাকে বাড়ির কাজ করতে সাহায্য করেছেন?
ছাত্র: না। পুরোটাই উনি করেছেন।
৭৫. সব বিয়েই সুখের। পরবর্তী সময়ে একসঙ্গে থাকতে গিয়েই যত ঝামেলা শুরু হয়।
৭৬. অনেকেই চোখের বদলে মাথার ওপর চশমা পরে কেন? উত্তর: যার যেটা নষ্ট সে সেখানেই চশমা পরে।
৭৭. গত সপ্তাহে আমার সাইকিয়াট্রিস্টকে বললাম, ‘আমি আজকাল শুধু আত্মহত্যা করার কথা ভাবি।’ শুনে তিনি বললেন, ‘এখন থেকে অগ্রিম ফি নিয়ে আসবেন।’
৭৮. আমি অনেক বছর ধরে আমার স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলিনি। আমি তার বক্তব্যে বাধা দিতে চাইনি।
৭৯. ব্যাচেলররা বৈবাহিক জীবন সম্পর্কে বিবাহিতদের চেয়ে বেশি জানে, নইলে তারাও বিবাহিত হতো।
৮০. উড়োজাহাজের পেছনের সারিতে বসার কারণ দুটি। এক. হয় আপনি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত। দুই. আপনি আক্রান্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে পরিচিত হতে চান।
৮১. অভিজ্ঞতা যে কোনো কাজে লাগে না তার প্রমাণ হলো, মানুষ একটা প্রেম শেষ হওয়ার পরও আরেকবার প্রেমে পড়ে।
৮২. তিনি খুব অল্প কথার মানুষ। তাই না?
—হ্যাঁ, সারা সকাল ধরে সেই কথাটাই তিনি বোঝালেন।
৮৩. একটি চালাক ছেলে তার পছন্দের মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিল এভাবে—সে মেয়েটিকে নিয়ে নৌকায় উঠল। নৌকাটি মাঝনদীতে যাওয়ার পর মেয়েটিকে বলল, ‘তুমি যদি আমার প্রস্তাবে রাজি না হও তাহলে এক্ষুনি নৌকা ছেড়ে চলে যাও।’
৮৪. একটি পরিচ্ছন্ন ডেস্ক একটি এলোমেলো ড্রয়ারের প্রতীক।
৮৫. স্বামীর কাছে আরও বেশি স্বাধীনতা দাবি করায় স্বামী মিস্ত্রি ডেকে রান্নাঘরটা বড় করে দিলেন।
৮৬. একটা ফোন এল ৭৭৭৭৭৭৭৭ নম্বরে, ‘হ্যালো, এটা কি ৭৭৭৭৭৭৭৭? প্লিজ, আমাকে একটা ডাক্তার ডেকে দিন না। আমার আঙুল ফোনের ডায়ালে আটকে গেছে।’
৮৭. দোকানদারের কাছে অদৃশ্য কালি চাইতেই দোকানদার বলল, ‘কী রঙের দেব বলুন।’
৮৮. উনি এত কৃপণ যে চিনির কৌটায় কাঁটাচামচ ব্যবহার করেন।
৮৯. পেটে প্যাঁচঅলা এক লোক ভুলে পেরেক খেয়ে ফেলায় সেটি স্ক্রু হয়ে বেরিয়েছিল।
৯০. ভোট অন্যতম নাগরিক অধিকার, যা প্রয়োগে অধিকাংশ সময়েই নাগরিকদের কোনো অধিকার অর্জিত হয় না।
৯১. ছেলে: মা, রূপকথার গল্প সব সময় ‘এক দেশে ছিল এক’ দিয়ে শুরু হয় কেন?
মা: না, সব সময় না। মাঝে-মধ্যে অফিসের কাজে আটকে গেছি, আজ ফিরতে একটু রাত হবে দিয়েও শুরু হয়।
৯২. রেস্তোরাঁর মালিক: ওয়েটার, আজ খদ্দেরদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করবে, কারণ আজকের ভাতের তলা ধরে গেছে, পোড়া গন্ধ।
৯৩. আমি সব সময় ওর হাত ধরে থাকি। কারণ, হাত ছাড়লেই সে কেনাকাটা করতে যায়।
৯৪. আমাদের বাসার রান্নাঘরটা এত ছোট যে ওখানে কনডেন্সড মিল্ক খেতে হয় আমাদের! এমনি দুধ খাওয়া যায় না।
৯৫. এক তরুণ রাস্তায় এক তরুণীর পথ রোধ করে বলল, কিছু মনে করবেন না। আমি একটা টেলিফোন ডিরেক্টরি লিখছি, আপনার নম্বরটা যদি দয়া করে দিতেন…।
৯৬. রাজনীতির প্রথম কথা হচ্ছে, রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই।
৯৭. বিশ্বের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জনৈক নেতা মাত্র চার ঘণ্টার জন্য অনশন পালন করেন। তাঁর অনশন শুরু হয়েছিল সকালে নাশতা খাওয়ার পর এবং অনশন ভাঙেন মধ্যাহ্নভোজনের আগে আগে।
৯৮. আপনার একটি ফোন থাকলে সেটি প্রয়োজনীয়তা, দুটি ফোন থাকলে সেটি বিলাসিতা, আর কোনো ফোনই যদি না থাকে তাহলে আপনি স্বর্গে বসবাস করছেন।
৯৯. নির্বাচন হচ্ছে গণতান্ত্রিক-ব্যবস্থার একটি চমত্কার উদার দিক, যেখানে সবাই মিলে ঠিক করে কে কে তাদের শোষণ করবে।
১০০. কারচুপি একটি প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক শব্দ, পরাজিত দলের ভাষ্যমতে যা স্থূল ও সূক্ষ্মরূপে জয়ী দল করে থাকে।
সূত্রঃ পত্রিকা অবলম্বনে।

0 comments:

Post a Comment