Tuesday, April 28, 2015

আজ তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট গ্রহণের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন।রোববার রাত ১২টার দিকে শেষ হয় প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা। গত সপ্তাহে নির্বাচনী প্রচারে কিছু সহিংসতার ঘটনা ঘটলেও শেষ দিনে প্রতিদ্ধন্ধী প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচার ছিল শান্তিপূর্ণ। মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা রোববার রাত ১২টা পর্যন্ত নিজেদের সমর্থকদের নিয়ে শেষ মুহূর্তের ঝড়ো প্রচার চালান। তাদের সমর্থনে বের হওয়া খ- খ- মিছিলে ঢাকা ও চট্টগ্রাম পরিণত হয় মিছিলের নগরীতে। সবার প্রত্যাশা, উৎসবমুখর পরিবেশেই দেশের দুই মহানগরীর নগরপিতা নির্বাচনে ভোট দেবেন ৬০ লাখ ২৯ হাজার ৫৭৬ জন ভোটার।

আব্দুল্লাহ উপন্যাসের স্রষ্টা কাজী ইমদাদুল হক

আব্দুল্লাহ উপন্যাসের স্রষ্টা কাজী ইমদাদুল হক

ইমদাদুল হকের মধ্যে ছিল জীবনকে যথাযথভাবে দেখার তন্ময় অনুধাবন। তার আব্দুল্লাহ (১৯১৮) আমাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপন্যাস। আজ থেকে ১০০ বছর আগে বাঙালি মুসলমান সমাজ কেমন ছিল এই উপন্যাস পড়ে আমরা তা জানতে পারি
আলোকিত সাহিত্যিক কাজী ইমদাদুল হক। ১৮৮২ সালের ৪ নভেম্বর খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার গদাইপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার শৈশব ও প্রথম জীবন কাটে খুলনা শহরে। পিতার নাম কাজী আতাউল হক। তিনি আসামের জরিপ বিভাগের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন।

মহাকবি ইকবাল

মহাকবি ইকবাল

ইকবালের শিক্ষার সবচেয়ে জরুরি দিক হচ্ছে, তিনি বর্তমান জগতের পরিবর্তন ধারার প্রতি মানুষকে সচেতন করে দিয়েই নিরস্ত হননি, উপরন্তু তিনি তাদের মনে জাগিয়ে দিয়েছেন আত্মসংরক্ষণের নবতর প্রেরণা। মানব-জীবনে আকাক্সা ও প্রেম সৃষ্টি করে তার আত্মাকে শক্তিমান করে তোলার প্রয়োজনের ওপর তিনি গুরুত্ব আরোপ করেছেন

নারী

প্রত্যেক মানুষের জীবনে এমন একজন নারী আছে যাকে দেখলেই তার মনের ভিতরে হাহাকার করে ওঠে। মানুষ সবসময় এক রকম থাকে না। প্রতিনিয়ত সে পরিবরতন হয়। তবে কিছু মানুষ আছে যারা সবসময় একি রকম থাকে। তাদের কথা আলাদা।
যারা প্রতিনিয়ত বদলায় তাদের সামনে অতীত চলে আসলে তাদের মনের ভিতর হাহাকার করতে থাকে। না তারা কইতে পারে, না সইতে পারে। গলাকাটা মুরগির মত ছটফট করতে থাকে।
আমরা এমনি হয়ে থাকি। মনের আকুতি তখন ববা হয়ে যায়।

হরিণী

হরিণী চোখজোড়া কখনই পছন্দের
হয়না বরং পছন্দের চোখজোড়াই হরিণী
হয় ... সুন্দর কিংবা সুন্দরী মানুষটা কখনই
ভালবাসার মানুষ হয়না বরং
ভালবাসার মানুষটাই সুন্দর কিংবা
সুন্দরী হয়!!
> সত্যিকারের প্রেমিকরা কখনও
"রাজাকার" হয়না বরং সত্যিকারের
প্রেমিকরা "মুক্তিযোদ্ধা" হয় ...
সত্যিকারের প্রেমিকারা কখনও
"লাঞ্চিতা" হয়না বরং সত্যিকারের
প্রেমিকারা "বীরাঙ্গনা" হয়!!...

Monday, April 27, 2015

বাংলাদেশ আর ভারতের ক্রিকেট

বাংলাদেশ আর ভারতের ক্রিকেট
ইতিহাস একটু বিশ্লেষণ করা যাক...
ভারত টেস্ট স্ট্যাটাস পায় ১৯৩২ সালে...
আর প্রথম টেস্ট জয় পায় ১৯৫২ সালে।
অর্থ্যাৎ, ভারতের প্রথম টেস্ট জয়
করতে সময় লাগে ২০ বছর। বাংলাদেশের টেস্ট স্ট্যাটাস ২০০০
সালে... প্রথম টেস্ট বিজয় ২০০৫ সালে।
অর্থ্যাৎ, প্রথম টেস্ট জয় করতে সময়
লাগে মাত্র ৫ বছর।
ভারতের টেস্টে প্রথম ডাবল
সেঞ্চুরি আসে ৩২ বছর পর... বাংলাদেশের প্রথম ডাবল
সেঞ্চুরি আসে ১২ বছর পর...
ভারত ওয়ানডে স্ট্যাটাস পায় ১৯৭১
সালে... প্রথম ওয়ানডে জয় পায় ৮ বছর পর
১৯৭৯ সালে।
বাংলাদেশ ওয়ানডে স্ট্যাটাস পায় ১৯৯৭ সালে... প্রথম ওয়ানডে জয় মাত্র ১
বছর পর ১৯৯৮ সালে।
ভারত তাদের প্রথম ওয়ার্ল্ড
কাপে সবগুলো ম্যাচে গো-
হারা হারে।
বাংলাদেশ তাদের প্রথম ওয়ার্ল্ড কাপে স্কটল্যান্ড এর
পাশাপাশি পাকিস্তানের মত
পরাশক্তির বিরুদ্ধে জয়ী হয়।
ভারত তাদের ১১ জন প্লেয়ার বের
করে ১২১ কোটি লোকের মধ্যে থেকে...
বাংলাদেশ তাদের ১১ জন প্লেয়ার বের করে মাত্র ১৬ কোটি লোকের
মধ্যে থেকে...
ভারতের ক্রিকেটের আজকের অবস্থান
তৈরি হয়েছে ৮১ বছর খেলে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট খেলে আজ মাত্র
১৬ বছর ধরে। আমাদের এই অল্প সময়ে যা অর্জন... সেই
তুলনায় ভারত অনেক অনেক পিছিয়ে...
হে ভারতমাতা...
তবে কিসের এত দম্ভ
তোমার...???
কিসের এত অহংকার...??? তোমাদের মতো আমাদের ৮১ বছর
খেলতে হবে না... আমাদেরকে আর
মাত্র কয়েকটা বছর খেলতে দাও...
বিশ্ব
ক্রিকেটের রাজদন্ড
নিয়ে ছিনিমিনি খেলবো আমরা... সেইদিন খুব বেশি দুরে নেই... যেদিন
তোমরা টাইগারদের
সাথে কথা বলবে শুধু মাথা নিচু করে...
অনেক হইছে আর নয় এবার টাইগারদের পালা।

বিলাপ

বিলাপ
ওভাবে ডাক পাঠিয়ে কেন শুধু শুধু
কষ্ট বাড়ালে
কেনইবা আবার অমন করে লুকোলে
গহীন অাড়লে।
কি এমন প্রয়োজন ছিলো
কষ্ট দেবার
যার কিছু নেই তার থেকেই সব
ছিনিয়ে নেবার।
নিয়েছো যখন সবই নিয়ে নিতে
রাখলে কেন অল্প
শুরু করে কেন করলেনা শেষ
নষ্টপাগলের গল্প?
courtesy-amin hanif

Sunday, April 26, 2015

ফেরেস্তা কাধ বদলালেন !!!!!!

ফেরেস্তা কাধ বদলালেন !!!!!!
আজ দুপুর সোয়া বারটা।
উপুর হয়ে শুয়ে নিজের লেখা
পুরানো দিনের কবিতাগুলো
পড়ছিলাম। হঠাৎ দেখি খাট
সহ আমি কাঁপছি। কি ব্যাপার!
মাথা ঘুরছে কেন?
উপরে তাকিয়ে দেখি সুইচ অফ
করা ফ্যান দুলছে। বুঝতে পারলাম
ভুমিকম্প !! আল্লাহু আকবার!
আল্লাহ যে এই পৃথিবী ধ্বংস
করবেন তার নিদর্শন। যাতে
মানুষ বুঝতে পারে পৃথিবী নশ্বর।
( পিচ্চি কালে শুনতাম, পৃথিবী
বহনকারী ফেরেস্তারা কাধ
বদলায়, তাই মাটি কাপে। হা হা! )
posted by mamun

Saturday, April 25, 2015

প্রতিভা প্রদর্শন

এক লোকের ১০ বছরের জেল
হয়েছে...
সে ওখানে কিছু করার পেত না।
সে একটা পিঁপড়া খুঁজে পেলো।
ঠিক
করলো যে সে পিঁপড়াটাকে নানা কৌশল
শিখাবে...যেমন-
নাচা,লাফানো,রোলওভার
করা সহ নানা কৌশল।
দীর্ঘদিন ধরে সে এসব শিখাল
পিঁপড়াটাকে...যখন তার মেয়াদ
শেষ
হয়ে গেলো সে পিঁপড়াটাকে একটা ম্যাচবক্সে করে সে বের
হয়ে প্রথমে একটা রেস্তোরাঁতে গেলো।
সেখানে বসে তার
পাশে বসা লোকটাকে বলল “এই
পিঁপড়াটা দেখেছেন??
আপনি বিশ্বাস করবেন
না এই পিঁপড়া কি করতে পারে...”
সে পিঁপড়ার সব কৌশল দেখাল। আর
তা দেখে পাশে বসা লোকটা অভিভূত
হয়ে গেলো।
লোকটিকে সে বলল সে এই
পিঁপড়া দিয়ে অনেক
সুনাম উপার্জন করতে পারবে...
কৌশল
দেখিয়ে লোকটি খুশি হয়ে ভাবল
ওয়েটারকেও দেখাবে ব্যাপার
টা...
সে ওয়েটারকে ডেকে বলল “এই
পিঁপড়াটা দেখেছ!! ”
ওয়েটার পিঁপড়াটাকে আঙ্গুল
দিয়ে পিষে বলল
“সরি স্যার, আর এরকম হবে না...”
‪#‎শিক্ষা‬ : প্রতিভা প্রদর্শন এ স্হান,
কাল ও পাত্র ব্যাপার গুলো কিন্তু
বিশাল ফ্যাক্টর আর কি ।

কীর্তন

আমি জানি,,,
এইডা আফনেরা বালো কইরাই
জানেন!
তাও একটু মনে করাইয়া
দেই------↓
আফনার বর্তমানে তথা আফনার
সামনে যদি কেউ আফনার কীর্তন
গায়,,,,
কীর্তন বুঝেন ত……!!!
কীর্তন মানে হচ্ছে প্রশংসা!
অর্থাৎ কেউ যদি প্রশংসা করে,,,,
তাইলে বুঝবেন,,,,
..
..
..
..
ঐ হালা এক নম্বর পাম্পবাজ!!
আপনারে পাম্প মারতে ফুলাইয়া
ফেলানোই ঐ বেডার এইম!!!
খবরদার!
আফনি কিন্তু মোটেই ফুলবেন
না, ভদ্রতার খাতিরে খালি হু হা কইরা
যাবেন।
নইলে দেখবেন,
অভার লোড পাম্পের চাপে
আন্নে ফুইলা ফাইটা গেছেন!!
তহন আর,,,,,
হারিকেন দিয়া তালাশ করলেও
আফনি আফনার অস্তিত্ব খুঁইজা
পাইবেন না।
চারদিকে শুধু গ্যাস আর
গ্যাস………

Friday, April 24, 2015

পদত্যাগের সময় লোটাস কামাল যে তথ্যগুলো ফাঁস করলেন।

পদত্যাগের সময় লোটাস কামাল
যে তথ্যগুলো ফাঁস করলেন।


বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার
বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালের
ম্যাচে স্পাইডার ক্যামেরা
ব্যাবহার করতে দেওয়া হয়নি,
যা ছিল এই বিশ্বকাপে প্রথম
ও একমাত্র ম্যাচ।
.
জায়ান্ট স্ক্রিনে বিতর্কিত
সিদ্ধান্তগুলোর
রিপ্লে পর্যন্ত দেখানো হয়নি।
.
জায়ান্ট স্ক্রিনে ‘জিতেগা ভাই
জিতেগা
ইন্ডিয়া জিতেগা দেখানো হলো।'
এই বিষয়ে লোটাস কামাল বলেন,
‘সেদিনের খেলায় আমি মাঠে
ছিলাম।
মেলবোর্নের মতো মাঠে প্রথম
খেলা হলো স্পাইডার ক্যামেরা
ছাড়া।
জায়ান্ট স্ক্রিনে ‘জিতেগা ভাই
জিতেগা ইন্ডিয়া জিতেগা
দেখানো হলো।’
.
এর আগে... গত বছর মুস্তফা কামাল
দায়িত্ব গ্রহণের আগেই আইসিসি
সভাপতির প্রায় সব নির্বাহী
ক্ষমতা কেড়ে নেয়া হয়েছে।
নির্বাহী ক্ষমতা সম্পন্ন
চেয়ারম্যানের একটি
পদ নতুনভাবে সৃষ্টি করা
হয়েছে, যে পদে আছেন
ভারতের নারায়ণস্বামী শ্রীনিবাসন।
.
এবারের বিশ্বকাপের কোয়ার্টার
ফাইনালে
১৯ মার্চ বাংলাদেশ-ভারত
ম্যাচে আম্পায়ারদের
তিন তিনটি সিদ্ধান্ত
বাংলাদেশের বিপক্ষে যায়।
এতে ভারতের কাছে ১০৯ রানে
হেরে টাইগারদের স্বপ্নভঙ্গ হয়।
প্রথম জালিয়াতি, মাশরাফি
বলে এলবি দেওয়া
হয়নি রায়নাকে, এমন কি থার্ড
আম্পায়ারের "হক আই"
সিস্টেমেও প্রতারণা করা হয়।
.
দ্বিতীয় জালিয়াতি, রুবেলের
করা বল রহিত শর্মার কোমরের
নিচে থাকলেও আম্পায়ার নো বলে
দেয়।
.
তৃতীয় জালিয়াতি, বিশ্বকাপে
বাংলাদেশে সেরা ব্যাটসম্যান
রিয়াদের সিক্সকে আম্পায়ার
ক্যাচ আউট দেয়। শেখর ধাওয়ান
কিন্তু বাওন্ডারির দড়ির উপরেই ছিল।
.
প্রতারণামূলক ম্যাচে বাংলাদেশ
হারার পর লোটাস কামাল,
বাজে আম্পারাগিরির সমালোচনা
করেন।
কিন্তু ইন্ডিয়ান শ্রীনিবাসন
তা ভালভাবে নেননি।
তাই আইসিসি প্রেসিডেন্টকে
দিয়ে ফাইনালে কাপ দিতে
দেওয়া তো দূরের কথা, মাঠেও
প্রবেশ করতে দেয়নি।
অথচ, ‘আইসিসির সংবিধানের
৩.৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী
বিশ্বকাপের ফাইনালের মতো
টুর্নামেন্টে বিজয়ী দলের হাতে
ট্রফি দেওয়ার অধিকার কেবল
সভাপতিরই আছে।’
এই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রতি
ভারতের বন্ধুত্বের নিদর্শন।

Thursday, April 23, 2015

¤¤¤একটি শিক্ষণীয় পোষ্ট¤¤¤

¤¤¤একটি শিক্ষণীয় পোষ্ট¤¤¤
শহরে থাকা এক পরিবার একদিন মেলায় ঘুরতে গেল।
মেলায় গিয়ে তাদের ছেলে হারিয়ে যায়,
অনেক খুজাখুজির পরেও ছেলেকে না পেয়ে ছেলের মা অনেক জোরে কান্নাকাটি শুরু করল।
এবং তারা এইকথা পুলিশকে জানায়।
পুলিশকে জানানোর কিছুক্ষণ পরই বাচ্চাকে পাওয়া যায়। বাচ্চাকে পাওয়ার পরই ছেলের বাবা তাদের নিয়ে গ্রামের দিকে রওনা করেন।
তখন ছেলের মা জিজ্ঞেস করে,
আমরা গ্রামে যাচ্ছি কেন? জবাবে ছেলের বাবা বলে, তুমি তোমার ছেলেকে ছাড়া এক ঘন্টাই থাকতে পারোনা,
আর আমার মা আমাকে ছেড়ে ১০বছর ধরে কেমন করে আছেন আল্লাহ্'ই জানে।
তাই আমি সিধ্যান্ত নিয়েছি, আজ থেকে আমিও আমার বুড়ি মায়ের সঙ্গেই থাকব।
‪#‎তাই‬ আমার অনুরোধ, যেই মা
আমাদেরকে ১০মাস ১০দিন অনেক কষ্টকরে গর্ভেধারন করে অসহ্য প্রসব যন্ত্রনা সহ্যকরে জন্ম দিয়েছে,
নিজের বুকের দুধ খায়িয়ে তিল তিল করে বড় করেছে, প্রস্রাব পায়খানা পরিস্কার করেছে,
সেই মাকে কেও কোনদিন বিন্দুমাত্র কষ্ট দিয়েন না!
যদি দেন,
আপনার সব আমল বরবাদ হয়ে যাবে।
একটা কথা মনে রাখবেন,
‪#‎জান্নাত_কিন্তু_মায়ের_পায়ের_নিচে‬
‪#‎যেই‬ রকম ব্যবহার মায়ের সাথে করবেন,
ঠিক সেই রকমই ফল পাইবেন।
‪#‎আল্লাহ্‬ আমাদের সকলকে মা-বাবার খেদমত করার তৈফিক দান করুক।
***আমিন***

হৃদয়বান

হৃদয় ও মস্তিষ্কের মধ্যে যখন বিরোধ
লাগে-
তখন তুমি হৃদয়কেই গ্রহন করবে।
কেননা বুদ্ধিমান মানুষ
বুদ্ধি দিয়ে ভালো মন্দ দুই ই
করতে পারে।
কিন্তু হৃদয়বান মানুষ কেবল ভালোই
করবেন....!!!!

Wednesday, April 22, 2015

মানবদেহের বিস্ময়কর ও মজার ৭০ টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

    মানবদেহের বিস্ময়কর ও মজার ৭০ টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
    যার অনেক কিছুই আমরা জানি না ... জাস্ট সম্পূর্ণ পোস্টের উপর একবার চোখ বুলান... অবশ্যই আপনারা বিস্মিত হবেন ... খুব প্রয়োজনীয় একটা পোস্ট... অবশ্যই শেয়ার করে পোস্ট লিংক সেইভ রাখুন ... কাজে লাগবে ...
    মানুষের শরীর একটা বিস্ময় ।মানবদেহ আসলেই অফুরন্ত বিস্ময়ের সম্ভার। এমন হাজারো ব্যাপার আছে আমাদের এই শরীরে যা আমরা নিজেরাও জানিনা। অথচ এটা আমাদেরই একটি অংশ।
    মাত্র একটি কোষ হিসেবে শুরু করে ধীরে ধীরে সে যখন পূর্ণ দেহ ধারণ করে তখন তার ভেতরে গড়ে ওঠে লক্ষ লক্ষ কোষ যার মধ্যে অবাক করা সব রাসায়নিক ও ভৌত প্রতিক্রিয়া সংঘটিত হতে থাকে। আমাদের সচেতন জ্ঞান ছাড়াই আমাদের শরীর কেবল তার উষ্ণতা ও জলই নিয়ন্ত্রণ করে না, খাবার হজম করা, হৃৎপিন্ড স্পন্দনের হার এবং আরো অনেক কাজ পরিচালনা করে। আমাদের শরীর তার কিছু ক্ষয়প্রাপ্ত অংশকেও প্রতিস্থাপন করতে পারে এবং অনেক রকম অসুখ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারে। যেমন ত্বকের বাইরের স্তর অসুখ বা রোগের বিরুদ্ধে শরীরের প্রথম প্রতিরোধী সেনা। সেই ত্বক প্রতি ১৫ থেকে ২০ দিনে সম্পূর্ণ পরিবর্তিত হয়।
    মানুষের শরীরের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অংশ মস্তিষ্ক অন্য সব জীবিত প্রাণিদের থেকে তাকে বিশিষ্ট করে। এই মস্তিষ্কই মানুষকে জীবিত কোষের গোপনীয়তা খুঁজে বার করতে ভাবায়, কাব্য ও সাহিত্য রচনায়, ছবি আঁকায়, গান গাইতে, অট্টালিকা ও মেশিন বানাতে, চাঁদ ও মহাকাশের আরো গভীরে মহাকাশযান পাঠাতে উৎসাহিত করে। অন্য কোনও কিছু, অন্য কোনও প্রাণি বা যন্ত্র মানুষের মতো ভাবতে পারে না।
    ✬ মানুষের শরীরের প্রতি ঘন্টায় গড়ে ৯০০ কোটির মতো লোহিত রক্ত কোষের জন্ম হয়।
    ✬ মস্তিষ্কের প্রতি ঘন মিলিমিটার Tissue বা কলার মধ্যে ৫০০০-এর মতো নার্ভ কোষ থাকে।
    ✬ সবচেয়ে দ্রুত নার্ভ সেকেন্ডে ১২০ মিটারের বেশি গতিবেগে সংবাদ প্রেরণ করতে পারে।
    ✬ খালি চোখে মানুষ ২২ লক্ষ আলোক-বর্ষ দূরত্ব অবধি দেখতে পায়, অর্থাৎ ২.১ x ১০১৭ কিলোমিটার দূরের বস্তু। এই দূরত্ব অ্যালড্রোমিডা ছায়াপথের, যা আমাদের ছায়াপথের মতো কুণ্ডলিত, যদিও আয়তনে তার প্রায় দ্বিগুণ।
    ✬ মানুষের খালি চোখে ৮০ কিলোমিটার দূরে জ্বালানো দেশলাই কাঠির আগুনের শিখা সনাক্ত করতে পারে।
    ✬ প্রায় চল্লিশ মিনিট নিচ্ছিদ্র অন্ধকারে থাকার পর মানুষের চোখ আলোর প্রতি ২৫০০০ গুণ বেশি প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে ওঠে।
    ✬ কোনও কিছুর সাহায্য ছাড়াই মানুষের চোখ প্রায় এক কোটি বিভিন্ন রঙের স্তর সনাক্ত করতে পারে।
    ✬ মানুষের গলা বা কন্ঠনালীর ব্যাপারে এই সত্যটা হজম করা শক্ত যে আমাদের সারাজীবনে আমরা প্রায় ৪০ টন খাবার খাই এবং চার লক্ষ কুড়ি হাজার ঘন মিটারের মতো বাতাস নিঃস্বাস-প্রশ্বাসে ব্যবহার করি।
    ✬ মানুষের শরীরের খুদ্রতম কোষগুলি থাকে cerebellum বা লঘুমস্তিষ্কে এবং তাদের আয়তন ০.০০৫ মিলিমিটারের মতো। Ovum বা ডিম্বকোষ কোষেদের মধ্যে সবচেয়ে বড়, যার অবস্থান Ovary অর্থাৎ ডিম্বাশয় বা অন্ডকোষে। তার আয়তন এই মাপের ‘য়’এর ফুটকির মতো।
    ✬ মানুষের শরীরে হাড়ের সংখ্যা মোট ২০৬।
    ✬ সবচেয়ে ছোট Stirrup - কানের হাড়, যা দৈর্ঘে ২.৬ থেকে ৩.৪ মিলিমিটারের মতো।
    ✬ ঊর্বাস্থি বা ঊরুর হাড় (Femur) সবচেয়ে লম্বা, ৫০ সেন্টিমিটারের মতো দীর্ঘ হতে পারে।
    ✬ মানুষের শরীরের মধ্যে প্রায় ২০০ টির মতো বিভিন্ন Joint বা সন্ধি আছে।
    ✬ একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরের মোট ত্বকের আয়তন ২০ বর্গফুট এবং ওজন ৩ কেজির মতো।
    ✬ মানুষের শরীরের ধমনী ও শিরার মতো রক্তবাহ (blood vessel) আছে এক লক্ষ কিলোমিটারের মতো।
    ✬ একজন গড়পড়তা মানুষের সারা জীবনে হৃৎপিন্ড ২০ কোটি লিটার রক্ত পাম্প করে এবং ২৫ কোটি বার স্পন্দিত হয়।
    ✬ মানুষের পৌষ্টিক নালী বা অন্ত্র (Alimentary canal) প্রায় ৯ মিটার দীর্ঘ।
    ✬ একজন গড়পড়তা মানুষের শরীর থেকে দিনে ১৪ বারের মতো মোট ৫০০ মিলিলিটার গ্যাস নির্গত হয়।
    ✬ যারা বিন, বরবটি, মটরশুঁটি ইত্যাদি প্রচুর পরিমানে খায় তাদের শরীরে ঘন্টায় প্রায় ১৭০ মিলিমিটারের মতো গ্যাস তৈরি হয়।
    ✬ মানুষের শরীরের Liver বা যকৃতের মধ্যে প্রায় ৫০০ রকমের রাসায়নিক প্রক্রিয়া ঘটে।
    ✬ Kidney বা বৃক্কের মধ্যে দিয়ে সারাদিনে ২০০০ লিটারের মতো রক্ত প্রবাহিত ও পরিশ্রুত হয়।
    ✬ আমাদের আঙুলগুলো এমনই সংবেদনশীল যে ০.০২ মাইক্রোমিটার (এক মিটারের দশ লক্ষ ভাগের এক ভাগ) কম্পন বা স্পন্দন অনুভব করতে পারে।
    ✬ আমাদের আঙুলের নখ সাধারণত সপ্তাহে আধ মিলিমিটার বাড়ে এবং মাথার চুল সপ্তাহে বাড়ে ৩ মিলিমিটারের মতো।
    ✬ আমাদের শরীরের হাড্ডি Granite এর মতই শক্তিশালী। একটা ম্যাচ বক্স সাইজের হাড্ডির ব্লক ৯ টন পর্যন্ত ওজন ধারন করতে সক্ষম! চিন্তা করে দেখুন – এটি কংক্রিটের চাইতেও চারগুন বেশী শক্তিশালী!
    ✬ আমাদের নখ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে ৬ মাস সময় নেয়!
    ✬ আমাদের মানবদেহের সবচেয়ে বড় অংশ হলো আমাদের চামড়া। একজন পুনর্ বয়স্ক পুরুষের শরীরে ২০ স্কয়ার ফিটের মত চামড়া থাকে। আর চামড়া প্রতিনিয়ত বদলাতে থাকে। একজন মানুষ তার জীবনকালে ১৮ কেজির কাছাকাছি চামড়া ছাড়ে অর্থাত পড়ে যায়।
    ✬ আপনি যখন ঘুমান, প্রতিবার ঘুমানোর সময় আপনি ৮ মিলিমিটার লম্বা হন। কিন্তু ঠিক তার পরের দিন আপনি আবার সেই আগের উচ্চতায় পৌছে যান। এটির কারন হলো আপনার কার্টিলাজের ডিস্কগুলো গ্রাভিটির কারনে সঙ্কুচিত হয়ে যায় যখন আপনি বসে বা দাড়িয়ে থাকেন।
    ✬ প্রতিটি কিডনী ১০ লাখেরও বেশী ফিল্টার ধারন করে যা প্রতি মিনিটে ১। লিটার পর্যন্ত রক্ত ফিল্টার বা পরিশোধন করে এবং দিনে ১।৫ লিটার পর্যন্ত ইউরিন শরীর থেকে ছেকে বের করে দেয়।
    ✬ আমাদের চোখে ফোকাস করার জন্য যে মাংসপেশী আছে তা দিনে ১ লক্ষ বারের মত নড়াচাড়া করে। আপনার চোখের মত এরকম একটা ওয়ার্কআউট যদি আপনি করতে চান, তাহলে আপনাকে ৮০ কিমি হাটতে হবে।
    ✬ ৩০ মিনিটে আমাদের শরীর থেকে যে পরিমান তাপ নির্গত হয়, তা দিয়ে আধা গ্যালন পানি অনায়াসেই ফুটানো সম্ভব।
    ✬ আমাদের মগজের ৯০% পর্যন্ত তথ্য আমাদের চোখ সরবরাহ করে।
    একজন স্বাভাবিক স্বাস্থ্যবান মানুষ ২৪ ঘন্টায় যা করে:
    --------------------------------------------------
    (ক) ২৩,০৪০ বার শ্বাস প্রশ্বাস নেয়
    (খ) ৭,৫০০ লিটার রক্ত পাম্প করে
    (গ) প্রতিরাতে গড়ে ১-১.৫ মিনিট স্বপ্ন দেখে
    (ঘ) হৃৎপিণ্ড ১,৩০,৬৮০ বার স্পন্দিত হয়
    (ঙ) গড়ে প্রায় ৪,৮০০ টি কথা বলে
    (চ) ১ সের ২ ছটাক পানি পান করে
    (ছ) মাথার মগজের ৭০ লক্ষ কোষ কোন না কোন কাজ করে
    (জ) মাথার চুল ০.০১৭১৪ ইঞ্চি বাড়ে
    (ঝ) সকালের তুলনায় সন্ধ্যায় উচ্চতা ১ সে.মি. হ্রাস পায়
    মানব দেহে প্রতি মিনিটে মিনিটে কী ঘটে চলেছেঃ
    ----------------------------------------------
    ✬ একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের সুস্থ, স্বাভাবিক, বিশ্রামরত অবস্থায় গড়ে মিনিটে ৭২ বার হৃদস্পন্দন হয়।
    ✬ একজন বয়স্ক লোক প্রতি মিনিটে ১২-১৮ বার শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করে। শ্বাস-প্রশ্বাস ৩ মিনিট ২০ সেকেন্ড বন্ধ থাকলে মানুষ মারা যেতে পারে।
    ✬ মানবদেহের অতি বিস্ময় পাকস্থলী। এখানে প্রতি মিনিটে তৈরি হচ্ছে ৫ হাজার কোটি কোষ। তারা আবরণ সৃষ্টি করে পাকস্থলীকে দিচ্ছে।
    ✬ দেহে রয়েছে দুটি কিডনি। কিডনি দুটি প্রতি মিনিটে ১.৩ লিটার রক্ত ছাঁকছে এবং প্রস্রাব আকারে বের করে দিচ্ছে।
    ✬ মানবদেহে রক্ত সঞ্চালন ৫ মিনিট বন্ধ থাকলে মানুষের মৃত্যু ঘটে।
    ✬ মানবদেহে প্রতিদিন ৫ লিটার পানির প্রয়োজন। দেহ প্রতিদিন ২.৩ লিটার পানি ত্যাগ করে।
    গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য:
    ---------------
    ✬ মানব শরীরে ৭০% পানি ও ১৮% কার্বন রয়েছে
    ✬ একজন মানুষের হৃৎপিন্ড তার মুষ্টিবদ্ধ হাতের সমান
    ✬ হৃৎপিন্ড যেমনটা ভাবা হয় বুকের বামদিকে আসলে তা নয়। এটা মাঝখানেই তবে বামদিকে এক-তৃতীয়াংশ প্রসারিত।
    ✬ মানুষের শরীরে গিরার পরিমাণ ১০০ টি.
    ✬ চোখের একটা পলক ফেলতে ০.৪ সেকেন্ড সময় লাগে।
    ✬ মাথায় প্রতিদিন প্রায় ১০০ টি চুল গজায়।
    ✬ সুস্থ্ দেহে রক্তের গতিবেগ ঘন্টায় ৭ মাইল।
    ✬ একজন মানুষের গড় ক্ষমতা ০.১৪৩ অশ্ব ক্ষমতা।
    ✬ স্বাভাবিক ভাবে বেঁচে থাকলে মানুষ সাধারণত ২,৫০,০০,০০০ বার কাঁদে।
    ✬ মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের নখ দ্রুত বাড়ে।
    ✬ একজন মানুষের রক্তের পরিমাণ তার মোট ওজনের ১৩ ভাগের এক ভাগ।অর্থাৎ ৬৫ কেজি ওজন মানুষের রক্তের পরিমাণ হল ৫ কেজি।
    ✬ দেহে অক্সিজেন সরবরাহকারী লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ ২৫০০কোটি এবং এরা ৪ মাস বাঁচে।
    ✬ রোগ প্রতিরোধকারী শ্বেত রক্ত কণিকার সংখ্যা ২৫০ কোটি এবং এরা মাত্র ১২ ঘন্টা বাঁচে।
    ✬ দেহের সব শিরাকে পাশাপাশি সাজালে দেড় একর জমির প্রয়োজন হবে।
    ✬ একজন মানুষের স্নায়ুতন্ত্র এত লম্বা যে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৭বার পেঁচানো যাবে।
    ✬ কোন অনুভূতি স্নায়ুতন্ত্রেরমধ্য দিয়ে ঘন্টায় ২০০ মাইল বেগে প্রবাহিত হয়।
    ✬ দেহে ও মনে অনুভূতি আসলে তা মস্তিষ্কে পৌঁছতে ০.১ সেকেন্ড সময় লাগে।
    ✬ একজন শিশুর জন্মের সময় হাড় থাকে ৩৫০ টি।
    ✬ একজন মানুষ সারা জীবনে ৪০ হাজার লিটার মূত্র ত্যাগ করে।
    ✬ একজন মানুষের শরীরে চামড়ার পরিমাণ হচ্ছে ২০ বর্গফুট।
    ✬ একজন মানুষের চামড়ার ওপর রয়েছে ১ কোটি লোমকূপ।
    ✬ মানুষের শরীরে যে পরিমাণ চর্বি আছে তা দিয়ে ৭ টি বড় জাতের কেক তৈরি সম্ভব।
    ✬ মানুষের শরীরে ৬৫০ টি পেশী আছে। কোন কোন কাজে ২০০ টি পেশী সক্রিয় হয়। মুখমন্ডলে ৩০ টির বেশী পেশী আছে। হাসতে গেলে ১৫ টির বেশী পেশী সক্রিয় হয়।
    ✬ একস্থান থেকে শুরু করে সমগ্র শরীর ঘুরে ঐ স্থানে ফিরে আসতে একটি রক্ত কণিকা ১,০০,০০০ কিমি পথ অতিক্রম করে অর্থাৎ ২.৫বার পৃথিবী অতিক্রম করতে পারে।
    ✬ আমাদের মস্তিষ্ক প্রায় ১০,০০০ টি বিভিন্ন গন্ধ চিনতে ও মনে রাখতে পারে।
    ✬ মানবদেহে রক্তের পরিমাণ পুরুষের ৫.৫ লিটার, মহিলার ৪.৫ লিটার।
    ✬ রক্তে লোহিত কণিকা জীবিত থাকে ৪ মাস,
    ✬ রক্তে লোহিত ও শ্বেতকণিকার অনুপাত ৫০০:১। মাত্র ১ ফোঁটা রক্তে হয়েছে ১০০ মিলিয়ন লোহিতকণিকা।
    ✬ মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
    ✬ শরীরের মোট তাপের প্রায় ৮০ ভাগ বেরিয়ে আসে মাথা দিয়ে।
    ✬ দেহে প্রতিদিন চুল গজায় ১০০টি।
    ✬ দেহের দ্রুততম কোষ হচ্ছে শ্বেতকণিকা।
    ✬ মানবদেহের ক্রোমোজোম ২৩ জোড়া, অটোজোম ২২ জোড়া।
    ✬ মানবদেহের সবচেয়ে বড় অস্থিটির নাম উর্বাস্থি (উরুদেশে অবস্থান), ছোটটির নাম স্টেপিস। দেহের ৫টি আঙুলের অস্থির সংখ্যা ১৪টি।
    ✬ ✬ শরীরের অন্যান্য কোষের তুলনায়, মস্তিষ্কের কোষ বেচে থাকে দীর্ঘসময়।এদের মধ্যে কিছু বেচে থাকে মৃত্যুঅবধি !!
    ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত

শিক্ষা বিষয়ে বিখ্যাত উক্তি বা বানী

শিক্ষা বিষয়ে বিখ্যাত উক্তি বা বানী

১. আমরা অজ্ঞ থাকবো বলে বদ্ধপরিকর ছিলাম আর আমাদের শিক্ষকরা আমাদের মন পাল্টানোর চেষ্টা করে যাচ্ছিলো। – এলান ব্রায়েন
২. শিক্ষার প্রথম কাজ হলো কৌতুহলের শিকে ছেঁড়া। – আইভরি ব্রাউন
৩. স্কুল জীবনের প্রস’তির জন্যে তৈরি হওয়া উচিত নয়। স্কুলই জীবন হওয়া উচিত। – এলবার্ট হাবার্ড
৪. ভাবনার জগতের সাথে একাত্ম হওয়া – এটাই হলো শিক্ষা। – এডিথ হেমিলটন
৫. শিক্ষা হলো সভ্যতার রূপায়ন। – উইল এণ্ড এরিয়াল ডুরান্ট
৬. মৃতু না হওয়া পর্যন- মানুষের শিক্ষা সমাপ্ত হয় না। – রবার্ট ই লি
৭. মানুষের সুখী হওয়ার জন্যে সবচেয়ে বেশি দরকার বুদ্ধির – এবং শিক্ষার মাধ্যমে এর বৃদ্ধি ঘটানো সম্ভব। – বাট্রাণ্ড রাসেল
৮. শেখাতে গেলেই শেখা হয়। – জাপানী প্রবাদ
৯. আমি শুনলাম এবং ভুলে গেলাম, আমি দেখলাম এবং মনে রাখলাম, আমি করলাম আর বুঝতেও পারলাম। – চীনা প্রবাদ
১০. একজন শিক্ষক সামগ্রিকভাবে প্রভাব ফেলে, কেউ বলতে পারে না তার প্রভাব কোথায় গিয়ে শেষ হয়। – হেনরি এডামস
১১. মাঝারি মানের শিক্ষক বলেন, ভাল শিক্ষক বুঝিয়ে দেন, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক করে দেখান। মহান শিক্ষক অনুপ্রাণিত করেন। – উইলয়াম আর্থার ওয়ার্ড
১২. আপনি একদিনের জন্য একটা ছাত্রকে একটা পড়া পড়াতে পারেন; কিন’ যদি তাকে আপনি কৌতুহলী হতে শেখান সে যতোদিন বাঁচবে শিক্ষা চালিয়েই যাবে। – ক্লে পি. বেডফোর্ড
ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত

এক লাইনের ১০০ টি বাস্তব কৌতুক 2nd part

 এক লাইনের ১০০ টি বাস্তব কৌতুক 
 ৫১. আলোর বেগ তো সবাই জানে। অন্ধকারের বেগ কত?
৫২. যদি প্রথমবারে সফল না হও, তাহলে স্কাইডাইভিং তোমার কর্ম নয়।
৫৩. খবর: আত্মঘাতী এক লোক ভুল করে তার যমজ ভাইকে খুন করে ফেলেছে।
৫৪. স্ত্রীদের সঙ্গে তর্কের দুটি নিয়ম আছে। কোনোটিই কার্যকরী নয়।
৫৫. এক লোক লটারি জিতে টিকিট পেয়ে চীনে বেড়াতে গেছেন। এখন তিনি চীনেই আছেন। আরেকটি লটারির টিকিট জিতে দেশে ফিরতে চান।
৫৬. ধরুন, কোনো ব্যক্তি দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের বাঁ-পাশ পুরোটাই হারিয়েছেন। এখন তাঁর কী হবে?
—তিনি এখন ‘অল রাইট’।
৫৭. ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সন্ধ্যায়ও কাজ করেন কেন? উত্তর: আরে, উনি তো পি.এম, এ এম নন।
৫৮. স্কুলে একজন বোকাকে কীভাবে চেনা যায়?
—শিক্ষক যখন বোর্ড মোছেন, সে তখন তার সব ক্লাসনোট কেটে দেয়।
৫৯. মা এবং স্ত্রীর মধ্যে পার্থক্য কী?
—একজনের কারণে তুমি কাঁদতে কাঁদতে পৃথিবীতে এসেছিলে, অন্যজনের কারণে তুমি সারা জীবন কাঁদবে।
৬০. স্ত্রী ও চুম্বকের মধ্যে পার্থক্য কী?
—চুম্বকের একটি পজিটিভ দিক আছে।
৬১. জনসংখ্যার বিস্ফোরণ বিষয়ে পড়াতে গিয়ে এক শিক্ষক বললেন, ‘আমাদের দেশে প্রতি ১০ সেকেন্ডে একজন মহিলা একটি করে শিশুর জন্ম দেন।’
এক ছাত্র চিত্কার করে উঠল, ‘জলদি চল, তাঁকে খুঁজে বের করে এক্ষুনি থামাতে হবে।’
৬২. বাচ্চা ছেলে হবে না মেয়ে হবে তা জানার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায় হলো তার জন্ম পর্যন্ত অপেক্ষা করা।
৬৩. ৩৫-এর পর আমার কি আর বাচ্চা নেওয়া ঠিক হবে?
—না। ৩৫টা বাচ্চাই যথেষ্ট।
৬৪. পৃথিবীর স্বাস্থ্যক্ষেত্রে একটি পজিটিভ দিক বলুন।
—এইচ আই ভি।
৬৫. দুজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার একসঙ্গে কীভাবে বড়লোক হতে পারে?
—একজন ভাইরাস লিখে, অন্যজন অ্যান্টিভাইরাস লিখে।
৬৬. গণিতের একটা বই আরেকটা বইকে কী বলে?
—তোমার কথা জানি না, কিন্তু আমার ভেতরটা সমস্যায় ভর্তি।
৬৭. আপনার স্ত্রী ড্রাইভিং শিখতে চাইলে তাঁর পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবেন না।
৬৮. এক ব্যক্তি মনোচিকিত্সকের কাছে গিয়ে বলল, ‘কেউ আমার কথা শোনে না’। মনোচিকিত্সক সঙ্গে সঙ্গে বললেন, ‘নেক্সট’।
৬৯. লোকটি এতই মোটা যে সে ছবি প্রিন্ট করে না, পোস্টার ছাপায়।
৭০. দুজন ড্রাইভার ট্রাক চালাচ্ছিল।
১ম ড্রাইভার: হায়। ব্রিজটা ২ দশমিক ৭ মিটার উঁচু আর আমাদের ট্রাকটা ৩ মিটার।
২য় ড্রাইভার: যা দোস্ত, কোনো সমস্যা নেই। আশপাশে কোনো পুলিশ নেই।
৭১. মেকানিক্যাল আর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের মধ্যে পার্থক্য কী?
—মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার অস্ত্র বানায় আর সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বানায় অস্ত্রের টার্গেট।
৭২. আমার স্ত্রী গতরাতে বলছিল, আমি নাকি তার কোনো কথাই মন দিয়ে শুনি না…নাকি…এ রকমই কিছু একটা… ঠিক মনে পড়ছে না।
৭৩. গতরাতে স্বপ্নে দেখলাম, আমি ১০ পাউন্ড ওজনের একটা হটডগ খাচ্ছি। সকালে উঠে দেখি আমার কোলবালিশটা নেই।
৭৪. টিচার: তোমার বাবা তোমাকে বাড়ির কাজ করতে সাহায্য করেছেন?
ছাত্র: না। পুরোটাই উনি করেছেন।
৭৫. সব বিয়েই সুখের। পরবর্তী সময়ে একসঙ্গে থাকতে গিয়েই যত ঝামেলা শুরু হয়।
৭৬. অনেকেই চোখের বদলে মাথার ওপর চশমা পরে কেন? উত্তর: যার যেটা নষ্ট সে সেখানেই চশমা পরে।
৭৭. গত সপ্তাহে আমার সাইকিয়াট্রিস্টকে বললাম, ‘আমি আজকাল শুধু আত্মহত্যা করার কথা ভাবি।’ শুনে তিনি বললেন, ‘এখন থেকে অগ্রিম ফি নিয়ে আসবেন।’
৭৮. আমি অনেক বছর ধরে আমার স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলিনি। আমি তার বক্তব্যে বাধা দিতে চাইনি।
৭৯. ব্যাচেলররা বৈবাহিক জীবন সম্পর্কে বিবাহিতদের চেয়ে বেশি জানে, নইলে তারাও বিবাহিত হতো।
৮০. উড়োজাহাজের পেছনের সারিতে বসার কারণ দুটি। এক. হয় আপনি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত। দুই. আপনি আক্রান্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে পরিচিত হতে চান।
৮১. অভিজ্ঞতা যে কোনো কাজে লাগে না তার প্রমাণ হলো, মানুষ একটা প্রেম শেষ হওয়ার পরও আরেকবার প্রেমে পড়ে।
৮২. তিনি খুব অল্প কথার মানুষ। তাই না?
—হ্যাঁ, সারা সকাল ধরে সেই কথাটাই তিনি বোঝালেন।
৮৩. একটি চালাক ছেলে তার পছন্দের মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিল এভাবে—সে মেয়েটিকে নিয়ে নৌকায় উঠল। নৌকাটি মাঝনদীতে যাওয়ার পর মেয়েটিকে বলল, ‘তুমি যদি আমার প্রস্তাবে রাজি না হও তাহলে এক্ষুনি নৌকা ছেড়ে চলে যাও।’
৮৪. একটি পরিচ্ছন্ন ডেস্ক একটি এলোমেলো ড্রয়ারের প্রতীক।
৮৫. স্বামীর কাছে আরও বেশি স্বাধীনতা দাবি করায় স্বামী মিস্ত্রি ডেকে রান্নাঘরটা বড় করে দিলেন।
৮৬. একটা ফোন এল ৭৭৭৭৭৭৭৭ নম্বরে, ‘হ্যালো, এটা কি ৭৭৭৭৭৭৭৭? প্লিজ, আমাকে একটা ডাক্তার ডেকে দিন না। আমার আঙুল ফোনের ডায়ালে আটকে গেছে।’
৮৭. দোকানদারের কাছে অদৃশ্য কালি চাইতেই দোকানদার বলল, ‘কী রঙের দেব বলুন।’
৮৮. উনি এত কৃপণ যে চিনির কৌটায় কাঁটাচামচ ব্যবহার করেন।
৮৯. পেটে প্যাঁচঅলা এক লোক ভুলে পেরেক খেয়ে ফেলায় সেটি স্ক্রু হয়ে বেরিয়েছিল।
৯০. ভোট অন্যতম নাগরিক অধিকার, যা প্রয়োগে অধিকাংশ সময়েই নাগরিকদের কোনো অধিকার অর্জিত হয় না।
৯১. ছেলে: মা, রূপকথার গল্প সব সময় ‘এক দেশে ছিল এক’ দিয়ে শুরু হয় কেন?
মা: না, সব সময় না। মাঝে-মধ্যে অফিসের কাজে আটকে গেছি, আজ ফিরতে একটু রাত হবে দিয়েও শুরু হয়।
৯২. রেস্তোরাঁর মালিক: ওয়েটার, আজ খদ্দেরদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করবে, কারণ আজকের ভাতের তলা ধরে গেছে, পোড়া গন্ধ।
৯৩. আমি সব সময় ওর হাত ধরে থাকি। কারণ, হাত ছাড়লেই সে কেনাকাটা করতে যায়।
৯৪. আমাদের বাসার রান্নাঘরটা এত ছোট যে ওখানে কনডেন্সড মিল্ক খেতে হয় আমাদের! এমনি দুধ খাওয়া যায় না।
৯৫. এক তরুণ রাস্তায় এক তরুণীর পথ রোধ করে বলল, কিছু মনে করবেন না। আমি একটা টেলিফোন ডিরেক্টরি লিখছি, আপনার নম্বরটা যদি দয়া করে দিতেন…।
৯৬. রাজনীতির প্রথম কথা হচ্ছে, রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই।
৯৭. বিশ্বের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জনৈক নেতা মাত্র চার ঘণ্টার জন্য অনশন পালন করেন। তাঁর অনশন শুরু হয়েছিল সকালে নাশতা খাওয়ার পর এবং অনশন ভাঙেন মধ্যাহ্নভোজনের আগে আগে।
৯৮. আপনার একটি ফোন থাকলে সেটি প্রয়োজনীয়তা, দুটি ফোন থাকলে সেটি বিলাসিতা, আর কোনো ফোনই যদি না থাকে তাহলে আপনি স্বর্গে বসবাস করছেন।
৯৯. নির্বাচন হচ্ছে গণতান্ত্রিক-ব্যবস্থার একটি চমত্কার উদার দিক, যেখানে সবাই মিলে ঠিক করে কে কে তাদের শোষণ করবে।
১০০. কারচুপি একটি প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক শব্দ, পরাজিত দলের ভাষ্যমতে যা স্থূল ও সূক্ষ্মরূপে জয়ী দল করে থাকে।
সূত্রঃ পত্রিকা অবলম্বনে।

মনের আকুতি

 মনের আকুতি

একটা সময় ছিল যখন তোর প্রতি প্রচন্ড রকম আসক্ত ছিলাম । নিজের অজান্তেই আমার মনের ছোট্ট ঘরে জায়গা নিয়েছিলি । দিন দিন এই আসক্তি বেরেই চলছিল মাঝে মাঝে ভাবতাম কি হবে ভবিষ্যতে , আমি কি তোকে ছারা চলতে পারবো ? দেখ আমি ঠিকৈ তোকে ছারা চলতে পারছি তবে এখনো মাঝে মাঝে তোর কথা মনে পরে । আমার কেন জানি মনে হয় তুই এখনো আমায় আরাল থেকে ফলো করছিস । জানিনা কোথায় আছিস কেমন আছিস তবে যেখানের থাকিস ভাল থাকিস সুখে থাকিস ।

এক লাইনের ১০০ টি বাস্তব কৌতুক

এক লাইনের ১০০ টি বাস্তব কৌতুক 

১. আপনার যথেষ্ট পরিমাণ টাকা আছে, শুধু এটা বোঝাতে পারলেই আপনি কোনো ব্যাংক থেকে টাকা ধার পেতে পারেন।
২. যদি তোমার মনে হয় যে তুমি বেঁচে আছ নাকি মরে গেছ, তা নিয়ে কারও কোনো মাথাব্যথা নেই, তাহলে এক-দুই মাস বাড়ি ভাড়া দেওয়ার কথা ভুলে গিয়ে দেখ।
৩. প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি হলেন তিনি, যাঁর বৃদ্ধি ওপর ও নিচ এ দুই প্রান্ত থেকে থেমে গেছে, কিন্তু পাশে বাড়ছে।
৪. হে প্রভু, আমাকে ধৈর্য দাও। এখনই দাও। এক্ষুনি।
৫. নির্বোধের সঙ্গে তর্কে যেয়ো না। সে তোমাকে নিজের পর্যায়ে নামিয়ে আনবে এবং নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে তোমাকে হারিয়ে দেবে।
৬. মানুষ মাত্রেরই ভুল হয় কিন্তু অফিস মাত্রই তা ক্ষমা করে না।
৭. আমি আমার দাদার মতো ঘুমের মধ্যে শান্তিতে মরতে চাই, তাঁর বাসের যাত্রীদের মতো চিত্কার করতে করতে নয়।
৮. শিশুর সংজ্ঞা হলো—যাদের জন্মের পর প্রথম দুই বছর চলে যায় হাঁটা আর কথা শেখায় এবং তার পরের ১৬ বছরই কেটে যায় তাদের মুখ বন্ধ রাখা আর স্থির হয়ে বসা শেখায়।
৯. কম্পিউটার অনেকটা মানুষের মতোই। মাত্র একটিই পার্থক্য—এটি নিজের দোষ অন্য কম্পিউটারের ঘাড়ে চাপাতে পারে না।
১০. একটি বই থেকে নিয়ে লিখলে সেটা হয় চুরি। আর কয়েকটা বই থেকে নিয়ে লিখলে সেটা হয় গবেষণা।
১১. ভাবতে ভাবতে ক্লান্ত হয়ে পড়লেই কেবল আমরা উপসংহারে পৌঁছাই।
১২. কখনো কোনো পরিস্থিতিতেই ঘুমের ওষুধ আর জোলাপ একসঙ্গে খাবেন না।
১৩. সন্ধ্যার খবর শুরু করা হয় ‘শুভ সন্ধ্যা’ বলে। এরপর একে একে বলা হয় সন্ধ্যাটি কেন শুভ নয়।
১৪. যদি বলো আকাশে চার বিলিয়ন তারা আছে, তাহলে না গুনেই সবাই সেটা বিশ্বাস করবে। কিন্তু যদি বলা হয়, মাত্র রং করেছি, চেয়ারের রংটা এখনো শুকায়নি, তাহলে সবাই হাত দিয়ে দেখবে।
১৫. লক্ষ্যভেদ করতে চাইলে প্রথমে তীর ছোড়ো, তারপর যেটায় লাগে সেটাকেই লক্ষ্যবস্তু হিসেবে প্রচার করো।
১৬. সময় খুবই ভালো উপশমক, কিন্ত রূপসজ্জাকর হিসেবে খুবই খারাপ।
১৭. আতিথেয়তা এমন একটি গুণ, যার কারণে অতিথিরা ভাবে, যেন তারা নিজের বাড়িতেই আছে।
১৮. আমি কাজ খুব ভালোবাসি। কাজ আমাকে আকৃষ্ট করে। আর তাইতো আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে কাজের দিকে শুধু তাকিয়েই থাকি।
১৯. একজন সেলসম্যান হলেন সেই ব্যক্তি, যিনি এমনভাবে আপনাকে নরকে যেতে বলবেন যে আপনি যাত্রার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করবেন।
২০. একটি কার্ডের লেখা: তুমি ছাড়া জীবনটা খুবই দুঃসহ। মনে হচ্ছে, তুমি এখনো আমার সঙ্গেই আছ।
২১. সব পুরুষই বোকা, আর আমি তাদের রাজাকে বিয়ে করেছি।
২২. মৃত্যু বংশানুক্রমিক একটা ব্যাপার।
২৩. পুরুষেরা কি ঘরের কাজে সাহায্য করে?
—করে। মেয়েরা যখন ঘর পরিষ্কার করে, তখন তারা পা তুলে বসে।
২৪. পৃথিবীতে দুই ধরনের মানুষ আছে—১. যারা গুনতে পারে। ২. যারা গুনতে পারে না।
২৫. মানুষ যতদিনে বুঝতে পারে যে তার বাবা ঠিক কথাই বলত, ততদিনে তার ছেলে বড় হয়ে তার ভুল ধরতে শুরু করে।
২৬. হে প্রভু, যদি আমার ওজন না-ই কমে, তাহলে আমার বন্ধুদের মোটা বানিয়ে দাও।
২৭. ‘সংক্ষেপকরণ’ শব্দটি নিজে এত লম্বা কেন?
২৮. অনেক ভালোবাস? তাহলে তাজা গোলাপ ২৪ ক্যারেট সোনার ভেতর সিলমোহর করে পাঠাও।
২৯. সেদিন একটি মেয়ে আমাকে ফোন করে বলল, ‘চলে এস, বাড়িতে কেউ নেই।’ তার দেওয়া ঠিকানায় গিয়ে দেখি সেটি একটি পোড়োবাড়ি। সেখানে আসলেই কেউ থাকে না।
৩০. হাই! আমি ভাইরাস। আপনার মস্তিষ্কে ঢুকতে যাচ্ছি। ওয়েট! মস্তিষ্ক খুঁজছি…খুঁজছি…সরি, আপনার কোনো মস্তিষ্ক খুঁজে পাওয়া যায়নি। আমি চললাম। বাই!
৩১. বান্দরবান ঘুরে আসার পর এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করল, কি রে, বান্দরবানে প্রাকৃতিক দৃশ্য কেমন দেখলি? জবাবে আরেক বন্ধু বলল, ‘আরে দূর, পাহাড়ের জন্য কিছুই দেখতে পারিনি।’
৩২. আলঝেইমার (কিছু মনে না থাকার রোগ) রোগ হওয়ার একটি সুবিধা আছে। রোজই আপনি নতুন নতুন বন্ধু পাবেন।
৩৩. যে লোক দুই কানে তুলা গুঁজে রাখে, তাকে কী বলা যায়?
—তাকে যা ইচ্ছা তাই বলা যায়।
৩৪. মনে করি, A হলো একটি সফল জীবন। A=x+y+z, এখানে x=কাজ, y=খেলা, z=মুখ বন্ধ রাখা।
৩৫. প্লেনে উঠে বিমানবালাকে বললাম, ‘আমার একটি ব্যাগ নিউইয়র্কে, একটি ব্যাগ লস অ্যাঞ্জেলেসে এবং আরেকটি মায়ামিতে পাঠিয়ে দিন।’ মহিলা বললেন, ‘অসম্ভব’। আমি বললাম, ‘গত সপ্তাহে আপনারা এ কাজটিই করেছেন।’
৩৬. ডাক্তার বললেন, আমি আর ছয় মাস বাঁচব। আগামী ছয় মাসে বিলের টাকা দিতে পারব না শুনে বললেন, ছয় মাস নয়, এক বছর বাঁচবেন।
৩৭. ডাক্তার বললেন, ‘আপনি ৬০ বছর বাঁচবেন।’ আমি বললাম, ‘এখনই আমার বয়স ৬০।’ ডাক্তার খুশি হয়ে বললেন, ‘বলেছিলাম না?’
৩৮. ভিখারি বলল, ‘সারা সপ্তাহ খাবারের স্বাদ পাইনি।’ উত্তর এল, ‘চিন্তা কোরো না, খাবারের স্বাদ এখনো আগের মতোই আছে।’
৩৯. ছেলে: বাবা, ইডিয়ট কাকে বলে?
বাবা: ইডিয়ট হলো সেই সব বোকা ব্যক্তি যারা নিজেদের বক্তব্য এত বেশি প্রলম্বিত করে যে কেউ তার কথা বুঝতে পারে না। বুঝতে পেরেছ?
ছেলে: না।
৪০. একজন এসে পুলিশকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমি কি এখানে গাড়িটা পার্ক করতে পারি?’
—না
—তাহলে এই গাড়িগুলো এখানে কেন?
—তারা কেউ এখানে গাড়ি পার্ক করতে পারবে কি না জিজ্ঞেস করেনি।
৪১. যে চিন্তাশক্তি দিয়ে সমস্যা সৃষ্টি করা হয়, সেই একই চিন্তাশক্তি দিয়ে তা সমাধান করা যায় না।
৪২. আমি ৪৯ বছর ধরে একজন নারীকেই ভালোবাসছি। আমার স্ত্রী জানতে পারলে অবশ্য আমাকে খুন করবে।
৪৩. আমাদের বিয়েটা টিকে থাকার একটি রহস্য আছে। আমি আর আমার স্ত্রী সপ্তাহে দুই দিন রেস্টুরেন্টে গিয়ে ভালো খাবার খাই আর ওয়াইন পান করি। আমি সোমবারে যাই আর আমার স্ত্রী যায় মঙ্গলবারে।
৪৪. ব্রেকফাস্টের আগে যে জিনিস দুটো কখনোই খাওয়া সম্ভব নয়, সেগুলো হলো লাঞ্চ আর সাপার।
৪৫. তুমি একটা ইলেকট্রিক ব্লেন্ডার, একটা ইলেকট্রিক টোস্টার এবং একটা ইলেকট্রিক ব্রেড মেকার কিনে বললে, ‘ওফ! বাসায় এত জিনিস! আমি বসব কোথায়?’ পরদিন আমি একটা ইলেকট্রিক চেয়ার কিনে আনলাম।
৪৬. এক বিশালদেহী লোক আমাকে বলল, ‘আমি ১০ ডলার বাজি ধরে বলতে পারি যে তুই মারা গেছিস।’ আমি তার সঙ্গে বাজি ধরতে সাহস পেলাম না।
৪৭. হাতুড়ির সবচেয়ে নিরাপদ ব্যবহার হলো, পেরেকটা অন্য কাউকে ধরতে দেওয়া।
৪৮. আমি আমার স্ত্রীকে বললাম, ‘স্বামী হলো ওয়াইনের মতো, যত পুরোনো ততই ভালো।’ পরদিন সে আমাকে সেলারে আটকে রাখল।
৪৯. প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত সমালোচনা আছে।
৫০. বাড়ির কাজ না আনার সবচেয়ে খারাপ অজুহাত হলো—আমি দেখে লেখার মতো কাউকে পাইনি।
                                                                                                                               ( চলবে )

ভালোবাসা নিয়ে সুন্দর কিছু কথা বা উক্তি

.............................ভালোবাসা নিয়ে সুন্দর কিছু কথা বা উক্তি .........পড়ে দেখুন ভালো লাগবে ...।

♡ ❥ ♂ ♀
ভালোবাসা মানে পরস্পরকে বুঝতে পারা। আমি যে মানুষটিকে ভালোবাসব তাকে যদি না বুঝতে পারি তাহলে এই প্রেমের কোনো অর্থ আছে বলে মনে হয় না।
মুখে মুখে সবসময় ভালোবাসি ভালোবাসি বলার চেয়ে আমার মনে হয় ভালোবাসার মানুষটাকে বুঝতে পারা অনেক বড় ব্যাপার।
ভালোবাসা বেঁচে বা টিকে থাকে পরস্পরের বিশ্বাসে। যে প্রেমে বিশ্বাসের ঘাটতি দেখা দেয় সেখানে হয়ত প্রেম থাকে না, থাকে সামাজিকতাকে রক্ষা।
যে কাউকেই ভালোবাসা যায়। ভালোবাসা অনেক পবিত্র একটি অনুভূতি। স্বার্থসিদ্ধির জন্যও প্রেম করা উচিত নয়। প্রেম হচ্ছে পৃথিবীর মধুরতম সম্পর্ক যেখানে থাকবে না কোনো চাওয়া-পাওয়া, থাকবে না কোনো স্বার্থ, থাকবে শুধুই ভালোবাসা।
♡ ❥ ♂ ♀
নিজে অসুখী হয়ে অন্যকে ভালোবেসে সুখী করা যায়না। কেউ আপনার জীবনে সুখ এনে দেবে ভেবে কারো সাথে প্রেমে জড়াবেন না। বরং আপনি কারো জীবনে সুখ এনে দেবেন ভেবে প্রেম করুন।
ভালোবাসা দেওয়ার জিনিস, নেওয়ার জিনিস নয়। আপনি যদি ভালোবাসা দেওয়ার চেয়ে ভালোবাসা পাওয়াতে বেশি সুখ পান, তাহলে আপনি এখনো ভালোবাসার গভীরে যেতে পারেননি। গভীর ভালোবেসে যে সুখ পাওয়া যায় তার সাথে প্রায় অন্য কোনো সুখের তুলনা চলেনা!
ভালোবাসার সাথে প্রত্যাশার (expectation) কোনো সম্পর্ক নাই। সত্যিকারের ভালোবাসা শুধু ভালোবাসার মানুষটিকে সুখী করতে চায়, তার থেকে কোনো প্রতিদান আশা করে না। প্রত্যাশার চাপ আস্তে আস্তে ভালোবাসাকে মেরে ফেলে। আপনার ভালোবাসার মানুষটি আপনার প্রত্যাশা পূরণের মেশিন নয়।
সত্যিকারের ভালোবাসা মানুষকে মুক্ত করে, বেঁধে ফেলে না। ভালোবাসা আফিমের মতো, লোহার শিকল নয়। আপনার ভালোবাসার মানুষ খুব সম্ভবত আপনার কাছে ফিরে আসবে যদি আপনি তাকে মুক্ত করে দেন। লোহার শিকল দিয়ে ভালোবাসার মানুষকে আটকে রাখার চেষ্টা করলে পাখি খাঁচা ভেঙ্গে উড়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে। শেকল পরানোর চেয়ে পাখিকে ভালোবাসার আফিম খাওয়ান বরং।
♡ ❥ ♂ ♀
“ ভালবাসা মানে কাউকে জয় করা নয় বরং নিজেই কারো জন্য হেরে যাওয়া। এটা জ্ঞানের গভীরতা দিয়ে হয়না, হয় হৃদয় এর পবিত্রতা দিয়ে !!! পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত এবং আলোচিত শব্দ “ভালবাসা”। এই ভালোবাসা কখনও কাঁদায়, কখন হাসায়, কেউ এর জন্য আত্মবিসর্জন দেয়। মানুষ কত ত্যাগ স্বীকার করে ভালোবাসার মানুষকে পাবার জন্য। আবার এই ভালবাসার জন্য মূল্যবান অনেক কিছুই হারায় যার জন্য বিন্দুমাত্র আফসোস ও কখনো হয় না ............।
আসলে আমাদের মানব মন খুব ই অস্থির এক জিনিস সে যে কি চাই সে আসলে নিজেও জানে না।
আবার সব কিছু জেনে শুনেও এই মন ভুল পথে পা বাড়ায় .........।
বিবেক তখন তাকে অজস্র বার নিষেধ করে ............।।
এই বিবেক ও মনের যুদ্ধে ... সব সময় মনেরই জয় হয় ......।।আর তখনি একজন মানুষ ভালবাসা অনুভব করতে পারে ... এবং ভালোবাসার মূল্য দিতে পারে ...
আর এই জন্যেই পৃথিবী এত সুন্দর ...।
না হলে তো পৃথিবীর সব মানুষ রোবট হয়ে যেত .........।”
♡ ❥ ♂ ♀
ভালোবাসাকে শুধু বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ডের মধ্যেকার সম্পর্ক মনে করে ‘ভালোবাসা’ নামক পবিত্র নামটাকে অপমানিত করবেন না। ভালোবাসার পরিধি মহাবিশ্বের মতোই বিশাল। ‘ভালোবাসা’ নামক বস্তুটিতে যতটা আত্মতৃপ্তি পাওয়া যায়, তা আর অন্য কোথাও পাওয়া সম্ভব নয়। আর এই আত্মতৃপ্তির পরিপূর্ণ স্বাদ আপনি তখনই পাবেন, যখন এই মহাবিশ্বের স্রষ্টা ও তার সৃষ্টিকে আপনি নিঃস্বার্থভাবে মনঃপ্রাণ দিয়ে ভালোবাসতে পারবেন।
♡ ❥ ♂ ♀
* আপনি কখনই পারবেন না অন্য কারও ভালোবাসাকে ছিনিয়ে নিতে কিংবা জোর করে অন্যের ভালো লাগার মানুষ হতে। বরং আপনি যেটা পারবেন তা হল নিজেকে এমন ভাবে তৈরি করতে যাতে যে কেউ আপনার ব্যাবহারে মুগ্ধ হয়ে আপনাকে পছন্দ করতে শুরু করে।
♡ ❥ ♂ ♀
* আপনি যতোই ভাবুন না কেন যে- অন্যের জন্য আপনি কিছু করছেন কিংবা করে যাচ্ছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সেই মানুষগুলো তা বুঝতে পারবে না। তাই বরঞ্চ উচিত হবে তাদের থেকে কোন কিছুর আশা না করা; নইলে আপনাকে দুঃখ পেতে হবে।
♡ ❥ ♂ ♀
* বিশ্বস্ততা অর্জন করতে হলে আপনাকে অনেক বছরের সাধনা করতে হবে, অথচ মাত্র এক সেকেন্ডের ব্যবধানে আপনার উপর থেকে সমস্ত বিশ্বাস উঠে যেতে পারে। সুতরাং বুঝে শুনে চলাই মঙ্গল।
♡ ❥ ♂ ♀
* জীবনে আপনি কি কি পেয়েছেন তা আপনি হামেশাই ভুলে যাবেন, কিন্তু কি কি হারিয়েছেন তা বারেবারে মনে পড়ে আপনার মনকে ক্ষত বিক্ষত করবে। সুতরাং সবসময় অতীতের ভালো দিকগুলো মনে করবেন, খারাপ কিছু ভেবে নিজেকে অযথা কষ্ট দিবেন না।
♡ ❥ ♂ ♀
* চোখের সামনে যাদেরকে দেখছেন তাদেরকে আগামিকাল সকালবেলা আর দেখতে পাবেন কিনা তার কোনও নিশ্চয়তা নেই। তাই কারো সাথে দ্বন্দ্ব থাকলে শেষ বিদায় হয়ে যাবার আগেই সম্পর্কটা সুন্দর করে নিন। যা কিছু হয়েছে তা ভুলে যান। শুধু মানুষকে নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসুন। দেখবেন আপনার নিজের অজান্তেই আশপাশের মানুষগুলো আপনাকে ভালোবাসতে শুরু করেছে।
♡ ❥ ♂ ♀
*.ভালোবাসা হচ্ছে এমন যখন কেউ আপনার হৃদয় ভেঙ্গে দেয়...
আর সবচেয়ে আবাক বিষয় হচ্চে......
আপনি সেই হৃদয়ের প্রতিটি ভাঙ্গা টুকরো দিয়ে তাকে ভালবাসেন .........।।
❤ ♡ ❥ ♂ ♀
*.কেউ তোমাকে পছন্দ করবে এই আশায় নিজেকে পরিবর্তন করে ফেলো না...
তুমি যেমন আছ তেমনই থাকার চেষ্টা কর..., যে তোমাকে সত্যিকার অর্থেই ভালবাসবে সে সত্যিকারের তোমাকেই ভালবাসবে...
❤ ♡ ❥ ♂ ♀
*.ভালোবাসার জন্য কালের প্রয়োজন নেই, একটি মুহুর্তই যথেষ্ট...
❤ ♡ ❥ ♂ ♀
*.একজন প্রকৃত প্রেমিক শত শত মেয়েকে ভালবাসে না, বরং সে একটি মেয়েকেই শত উপায়ে ভালোবেসে থাকে.........
*.পৃথিবীতে ভালোবাসা না পেয়ে হয়ত বেঁচে থাকা যায়, কিন্তু ভালো না বেসে বোধকরি বেঁচে থাকা যায় না।
❤ ♡ ❥ ♂ ♀
আবেগের বশীভূত হয়ে ভালোবাসার জন্য জীবনটা শেষ করে দেয়ার অর্থ- ভালোবাসার মানুষের পাশাপাশি আপনজনদেরকে সারাজীবনের জন্য হারানো, সেইসঙ্গে ভালোবাসার মানুষকে অপরাধী বানিয়ে চলে যাওয়া। প্রেমে ব্যর্থ হয়ে নিজেকে বিসর্জন দেয়ার নাম জীবন নয়, তার জন্য লড়াই করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার নাম জীবন।
❤ ♡ ❥ ♂ ♀
খুব তুচ্ছ কারনে যে কারো প্রতি ভালো লাগা তৈরি হতে পারে। কোন মেয়ের ভূবন ভুলানো হাসি দেখে এক মুহুর্তেই তাকে ভালো লেগে যেতে পারে। কিংবা রাস্তায় চলতে ফিরতে সুন্দরী কোন মেয়েকে এক পলক দেখেই যে কোন ছেলের হার্টবিট মিস হয়ে যেতে পারে। অথবা কোন ছেলে খুব সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলে, কিংবা গিটার বাজিয়ে, গান শুনিয়ে কোন মেয়েকে মুগ্ধ করে দিতে পারে। আর তাতে ছেলেটার প্রতি মেয়েটার এক ধরনের অনুভূতি তৈরি হয়। এই অনুভূতিগুলোকে আসলে ভালো লাগা বলে। ভালোবাসা নয়। ভালোবাসা এত সহজে হয়না। একজন মানুষের জন্য ভালোবাসা তৈরী হয় খুব ধীরে ধীরে। চাইলেই যে কাউকে ভালোবাসা যায়না। চাইলেই যে কাউকে ভালোবাসি বলা যায়না। চাইলেই সব ছেড়ে ছুঁড়ে কেউ একজনের হাত ধরে দূরে কোথাও পালিয়ে যেতে ইচ্ছে করেনা। চাইলেই কেউ একজনের জন্য পুরো পৃথিবীর বিপক্ষে চলে যাওয়া যায়না। সেই কেউ একজন টা খুব স্পেশাল একজন মানুষ হয়। যাকে শুধু ভালোবাসাই যায়। চোখ বন্ধ করে যার উপর নির্ভর করা যায়। যে অনুভূতি খুব তাড়াতাড়ি তৈরি হয় তা হারিয়েও যায় খুব দ্রুত। অনুভূতি হারিয়ে গেলে সে মানুষটাও কিছু না বলে চুপি চুপি আপনার জীবন থেকে হারিয়ে যায়। তখন বুঝতে হবে আপনার প্রতি তার কখনো ভালোবাসা ছিল না। যা ছিল তার পুরোটাই ছিল ভালো লাগা। কারন যাকে ভালোবাসা যায় হুট করে রাস্তার মাঝখানে তার হাত ছেড়ে দিয়ে দূরে চলে যাওয়া যায়না। বেশিরভাগ মানুষই ভালো লাগা এবং ভালোবাসার মধ্যে পার্থক্য বের করতে পারেনা। আর তাইতো অভিমানী মেয়েটা আজো প্রতীক্ষা করে। নির্ঘুম রাতে বিছানায় শুয়ে ছটফট করে। আর তাইতো বোকা ছেলেটা অক্সিজেনের বদলে বুক ভরে নিকোটিন নেয়। রাত গভীর হলে মেয়েটার নাম্বার বন্ধ জেনেও সে নাম্বারে বার বার ফোন করে অস্থির সময় কাটায়....
❤ ♡ ❥ ♂ ♀
ভালবাসা হল,বিসর্জন,নিজেকে বিলিয়ে দেয়া,উজার করে দেয়া কারু জন্যে ।
ভালবাসা হল,মনের মাঝে কারু ছবি একে রাখা,তার যত্ন করা, তাকে মূল্যায়ন করা, তার সম্মান রক্ষা করা,ভালবেসে যাওয়া ।
ভালবাসা হল,বেচে থাকার আশায় বেচে থাকা,যে বেচে থাকার আশা জাগায়
তাকেই ভালবাসা,তার কাছেই নিজেকে সপে দেয়া ।
ভালবাসা কোন ওয়াদা রক্ষা নয় ।
ভালবাসা হল,কারু প্রতি বিশ্বস্ত থাকা ।
শুধু তাকেই ভালবাসি,এ বিশ্বাসেই তার হাতটা ধরা ।
তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখা নয়,তার স্বপ্ন গুলোকে পুরন করা ।
মাইলের পর মাইল এক সাথে হাটে যাওয়া,
কিংবা ঘণ্টার পর ঘন্টা কারু জন্যে আপেক্ষার নাম ভালবাসা নয় ।
ভালবাসা হল, হৃদয়ের সাথে মিশে থাকা,
কারু অস্তিত্তের উপস্থিতি নিজের মাঝে ধারন করা ।
নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে শুধু তাকেই অনুভব করা, তার ছোট থেকে ছোট চাওয়া গুলো, পুরন করার আস্থিরতা,
তার ভালমন্দ সবখানেই নিজেকে খুজে পাওয়া ।
ভালবাসা হল, কাউকে দেখার ইচ্ছাই, মনটা ব্যাকুল হয়ে উঠা, তার ভাবনাই জেগে থাকা,
নিজের সুখটাকে তার মাঝেই বিলিয়ে দিয়ে একটুখানি হাসি এটে দেয়া
আর সব থেকে বড় কথা ভালবাসা হল, সারাটা জীবন তার পাসে থাকা.....
আর সব প্রেম সফলও হয় না। প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজের জীবন নষ্ট করে দেয়ার মানে নেই। আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে বাস্তবতাকে মেনে নিতে শিখতে হবে। পৃথিবীতে প্রেম অল্পতেই শেষ হয় না। প্রেম জীবনে একবারও আসে না। প্রেম জীবনে বহুবার বহুরুপে আসে।
❤ ♡ ❥ ♂ ♀
তুমি যদি ভালবাসো মন থেকে যেখানে থাকেনা দৈহিক চাহিদা প্রথম শর্ত, যেখানে ভালবাসার ভবিষ্যত নির্ভর করে না লাভ ক্ষতির হিসেবের উপর সেখানে ভালবাসা কোন ভাবেই শুধু সময়ের উপর নির্ভর করতে পারেনা। মিথ্যে সার্থে ভরা তিন বছরের ভালবাসাও অর্থহীন তিন দিনের সত্যিকার ভালবাসার কাছে।
ভালবাসা ভালবাসাই এবং এর অনুভুতি সবসময়ের জন্য একই । সময় এখানে একমাএ অথবা প্রধান কারন নয়। বাস্তবতার বেড়াজালে যখন ভালবাসার মানুষ দুজন একে অন্য থেকে হয় বিচ্ছিন্ন, যখন মনের হাজার ইচ্ছাও দুটি মানুষকে রাখতে পারেনা কাছাকাছি তখন কিন্তু তাদের মধ্যে তীব্র বেদনার তৈরী হয়। কন্তু এই বেদনাটাকে যদি আমরা বিশ্লেষন করি তাহলে কি দেখতে পাই? দেখতে পাই যে তারা একজন আর একজনকে খুব মিস করতেছে, মিস করতেছে তাদের হাসি,কান্না,খুনসুটি। হয়ত তারা চোখও মোছে মনের মানুষের কথা ভেবে। আবার তাদের নির্মল আনন্দের উপলক্ষ্য এই কষ্টময় বেদনাটুকুই। তারা এটা ভেবে খুশি হয় যে তার ভালবাসার মানুষটি তাকে কত মিস করতেছে, তাকে নিয়ে কত ভাবতেছে, তার জন্য কথা জমিয়ে রাখতেছে। তারা ভেবে খুবই পুলকিত হয় যে তারা একজন আরএকজনকে কত ভালবাসে।
সত্যি বেদনাও মানুষকে আনন্দ দিতে পারে, দিতে পারে মনের মানুষকে নিয়ে গর্ব করার সুখময় সুযোগ। আর এই আনন্দই দুটি মানুষকে করে আরো রঙ্গিন, ভালবাসা করে আরো পরিণত।
❤ ♡ ❥ ♂ ♀
ভালোবাসা মানে সম্পর্ক, মানুষে মানুষে বিশ্বাসের ভিত্তি। ভালোবাসার অনেক রূপ। যেমন ভাই-বোনের ভালোবাসা, বাবা-মায়ের ভালোবাসা। পরিবারে একটা পশুর প্রতিও ভালোবাসা হতে পারে। যেমন অনেকে কুকুর পোষে, বিড়াল পোষে, অ্যাকুরিয়ামে মাছ রাখে, পাখিকে কথা বলতে শেখায়। এ সবকিছুই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। কেউ কেউ ভালোবাসা থেকে গাছ লাগায়, গাছের পরিচর্যা করে। মানুষের প্রতি গাছের ভালোবাসা আছে কিনা জানি না। হয়তো আছে।একটার পাশে গিয়ে তুমি পরিচর্যা করছ, খোঁজ নিচ্ছ দেখবে সেটি তাড়াতাড়ি বড় হয়ে উঠছে। অন্যটির কোনো খোঁজ নাওনি। তাই সে বেড়ে উঠছে না। এটা কিন্তু পরীক্ষিত। এর থেকেই বোঝা যায় গাছেরও অনুভূতি আছে। ভালোবাসা শুধু নর-নারীর প্রেমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের মধ্যেই ভালোবাসার প্রকাশ ঘটে। একজন রাজনীতিবিদকে মানুষ ভালোবাসে। তাকে হয়তো সামনাসামনি কোনোদিন দেখেওনি। তবুও ভালোবাসে। কেন? শ্রদ্ধাবোধ থেকে!
একেকজনের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ তো একেক রকম। কারওটা সফট। কারও বেলায় খুবই অ্যাংরি। কারওটা কখনও কখনও স্বেচ্ছাচারিতার পর্যায়েও পড়ে। সে অধিকার খাটায়।
ভালোবাসার ঘনত্ব বেশি হলেই সেটাকে প্রেম বলা যায়। উদাহরণ দিয়ে বলি। একটি মেয়েকে আমার ভালো লাগে, তাকে ভালোবাসি। এই অনুভূতি যখন গাঢ় হয় তখন সেটাকে প্রেম বলা যেতে পারে।