Monday, July 24, 2023

প্রাচীন ব্যবিলনের কুপ্রথা

 প্রাচীন ব্যবিলনের কুপ্রথা

গ্রীক ঐতিহাসিক হেরোডোটাসের বর্ননা অনুযায়ী প্রাচীন ব্যবিলনে একটি কুপ্রথা ছিল, প্রতিটি রমনীকে বিবাহের পূর্বে জীবনের কোন না কোন দিন এক বিদেশী পুরুষের শয্যাসঙ্গিনী হতে হত । ঘটনাটি ঘটত দেবী ভিনাসের ( আফ্রোদিতি) মন্দিরের বাইরে যেখানে রমনীটি অপেক্ষা করত যতক্ষন কোন পুরুষ এসে তার সঙ্গে না সৌদা করত। বিত্তবানরা খোলা জায়গায় অপেক্ষা না করে গাড়িতে অপেক্ষা করত । পরিষেবা শেষে পারিশ্রমিক প্রদানের সময় রমনীটিকে বলতে হত "দেবীর কৃপা আপনার ওপর বর্ষিত হোক '' ৷

Sunday, April 2, 2023

ভালোবাসার গল্প



একটি যুবক একটি মেয়েকে ভালোবাসতে শুরু করে। তার ভালোবাসার জন্য সে মেয়েকে বিভিন্ন উপহার দেওয়া শুরু করে। মেয়েটি সেই উপহারগুলো খুব পছন্দ করে এবং তার মনে হলো যে সেই যুবকটি তাকে ভালোবাসে।


একদিন সেই যুবক মেয়েকে একটি অসাধারণ উপহার দিয়ে উপস্থিত হয়। মেয়েটি উপহারটি খুব পছন্দ করে এবং সেই যুবকটি তার মনে হলো যে সেই যুবকটি খুব ভালোবাসে এবং তার জন্য একটি পূর্ণিমার দিন হয়।


সেই জুতো পরে মেয়েটি সারা সময় পরে রেখে ফেলে যায়। সেই যুবক খুব দুঃখিত হয় কিন্তু কিছুক্ষন পরে তার মনে হয় যে সে মেয়েটির জন্য সে সব কিছু করতে পারে।


সে মেয়েটির খোঁজ শুরু করে

ভালোবাসার গল্প


 
একটি ছেলে একটি মেয়েকে ভালোবাসতে শুরু করে। তার ভালোবাসার জন্য সে মেয়েকে বিভিন্ন উপহার দেওয়া শুরু করে। মেয়েটি সেই উপহারগুলো খুব পছন্দ করে এবং তার মনে হলো যে সেই ছেলেটি তাকে ভালোবাসে।


একদিন সেই ছেলে মেয়েকে একটি অসাধারণ উপহার দিয়ে উপস্থিত হয়। মেয়েটি উপহারটি খুব পছন্দ করে এবং সেই ছেলেটি তার মনে হলো যে সেই ছেলেটি খুব ভালোবাসে এবং তার জন্য একটি পূর্ণিমার দিন হয়।


তখন সেই ছেলে মেয়েটির সামনে একটি প্রস্তাব করে। সে তার জীবনের পরম সুখ হবে যদি সে মেয়েটির সাথে বিয়ে করতে পারে। মেয়েটি আনন্দে প্রস্তুত হয় এবং দুইজনের মধ্যে একটি সুন্দর ভালোবাসা শুরু হয়।

Sunday, March 19, 2023

হাজারকে 'K' দ্বারা প্রকাশ করা হয় কেন? K-এর সম্পূর্ণ অর্থ কী?

 

এই চলটা সম্ভবত ইন্টারনেটের প্রভাবে জোড়ালো হয়েছে। এখন তো আমরা নিত্যদিনের কাজেও হাজার বোঝাতে ইংরেজি হরফ ‘k’ ব্যবহার করে ফেলি! যেমন আপনার কোনো বন্ধুকে বেতন জিজ্ঞেস করেছেন। তার বেতন যদি ৩৫ হাজার টাকা হয়, তাহলে কিন্তু টপ করে লিখে ফেলবে ‘৩৫k’। কিন্তু কোথা থেকে এল এই ‘k’? সেটা জানতে গেলে সময় সারণীতে সাঁতার কেটে আমাদের একটু পেছনের দিকে অতীতে যেতে হবে।

সেই ১৭৯৫ সালের কথা। যেখানে গ্রিক শব্দ ‘কিলিওই’ (Chilioi) অফিসিয়ালি স্বীকৃতি পেল হাজার অর্থে। কিন্তু ১০০০ বোঝানোর জন্য গ্রিকরা ‘কিলিওই’ ব্যবহার করতেন আরও অনেক আগে থেকে। পরে এই এককটি ব্যবহার করতে শুরু করেন ফরাসিরাও। ফরাসিদের হাতে এসে গ্রিক শব্দ ‘কিলিওই’ বদলে হয়ে যায় ‘কিলো’ (KILO) তে। মেট্রিক পদ্ধতি বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে ‘কিলো’কে ১০০০ হিসাবে লিখতে শুরু করেন ফরাসিরা।এটাকে চিণ্হিত করা হয় ইংরাজীর ছোট হরফের 'k' দিয়ে, (বড় হরফের 'K' চিণ্হিত করে KELVIN কে যা কিনা তাপ পরিমাপের একক)।

ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের সঙ্গে বিশ্বব্যাপী এই ১০০০ এর গুরুত্ব বাড়ে, সবার কাছে ১০০০ প্রচলিত হয়ে যায়। ১০০০ লিটার, ১০০০ গ্রামের বদলে ক্রমে প্রচলিত হয়ে ওঠে কিলোলিটার, কিলোগ্রাম, কিলোটনের মতো নতুন শব্দগুলি। এই শব্দগুলি অনেকটাই বড়। আমেরিকার বদান্যতায় মার্কিনী স্টাইলে সময় বাঁচাতে তাই ‘কে’ লেখা শুরু হয়। এতে ১০,০০০ হয়ে যায় ‘১০কে’, ২০,০০০ হয়ে যায় ‘২০কে’ আবার ১লক্ষ হয়ে যায় ১০০কে। আর তখন থেকেই হাজার বোঝাতে ‘কে’-এর প্রচলন শুরু হয়।

তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট

আপনার অজানা সেরা কৌতুক ।

ডোনাল্ড ট্রাম্প মরার পর জাহান্নামে গিয়ে দেখলো

বিভিন্ন দেশের নামে জাহান্নামগুলোর নাম। তার জন্য

যে কোন দেশের জাহান্নামে যাওয়ার ছাড় দেয়া হয়েছে।

আমেরিকার জাহান্নামে গিয়ে পাহারাদারকে

জিজ্ঞেস করল-এখানে শাস্তি টাস্তি কেমন?

পাহারাদার বলল- সবার প্রথমে ইলেক্ট্রিক চেয়ারে বসিয়ে ১ ঘন্টা ইলেক্ট্রিক শক দেয়া হয়। তারপর পেরেকের বিছানায় এক ঘন্টা শোয়ানো হয়। এরপর এক দৈত্য পিঠে ৫০ টা চাবুকের ঘা দেয়...।

.

এটা শুনে ট্রাম্প খুব ভয় পেয়ে গেলো ও ভাবল একবার

রাশিয়ার জাহান্নামে গিয়ে দেখা যাক। ওখানেও

পাহারাদার একই কথা বলল।

সে সব দেশের জাহান্নামে গেলো, আর সব পাহারাদারই

একই শাস্তির কথা বলল।

.শেষে সে এক জায়গায় পৌছালো, যেখানে দরজায়

লেখা ছিলো- বাংলাদেশের জাহান্নামে আপনাকে

স্বাগতম। আর দরজার বাইরে মানুষের লম্বা লাইন.....।

ট্রাম্প ভাবল এখানে নিশ্চয়ই কম শাস্তি দেয়া হয়, তাই

এত লম্বা লাইন। পাহারাদারকে জিজ্ঞেস করল- এখানে

কেমন শাস্তি দেয়া হয়?

পাহারাদার বলল- সবার প্রথমে ইলেক্ট্রিক চেয়ারে

বসিয়ে ১ ঘন্টা ইলেক্ট্রিক শক দেয়া হয়। তারপর

পেরেকের বিছানায় এক ঘন্টা শোয়ানো হয়। এরপর এক দৈত্য এসে ৫০ টা চাবুকের ঘা দেয়।

ট্রাম্প বিস্মিত হয়ে পাহারাদারকে জিজ্ঞেস করল- এই

একই রকম শাস্তি তো সব দেশের জাহান্নামেই দেয়া হয়,

তো এই জাহান্নামে এত ভিড় কেনো?

পাহারাদার বললঃ এখানে ইলেকট্রিক চেয়ার তো

আছে কিন্তু কারেন্ট নেই। পেরেকের বিছানা থেকে

পেরেক চুরি হয়ে গেছে। ফাইল এত জমে গেছে যে,

আজকে নাম লেখালে কবে যে ডাক আসবে তার কোনো ঠিক ঠিকানা নেই, ততদিন আরাম।

আর যে দৈত্যটি চাবুক মারে সে একজন সরকারি কর্মচারী। আসে, খাতায় সই করে বাড়ি চলে যায়। আর এক আধ দিন যদিও বা বেশিক্ষন ডিউটি দেয় তো ঐ দিন দু-একটা চাবুক মারে, আর রেজিস্টারে ৫০ টা চাবুকের ঘা লিখে বেরিয়ে যায়।

ট্রাম্প এবার সিরিয়ালে.....

 

Saturday, March 18, 2023

অন্তর্বাস পছন্দে মেয়েরা যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন ।


 
অন্তর্বাস ছাড়া কারওই একটা দিনও চলবে না। কিন্তু সত্যি করে বলুন তো, অফিসে বেরোনোর সময় কখনও কি আপনাকে বিব্রত হতে হয়নি? সাদা পোশাকের নিচে যে সব সময় সাদা ব্রা পরলেই সমাধান হয় না বা জিন্সের নিচে কোন প্যান্টি পরলে সিমের রেখাটা স্পষ্টভাবে ফুটে উঠবে না তা আগে থেকে বোঝা সম্ভব হয় না। কিন্তু এ কথাও ঠিক যে


অন্তর্বাস পোশাকের উপর থেকে দেখা গেলে সেটা অস্বস্তিকর। তাই সতর্ক হতে হবে অন্তর্বাস কেনার সময়েই। যে অন্তর্বাসগুলো রোজ পরা এবং ধোয়া হয়, সেগুলো বড়জোর বছরখানেক টিকতে পারে। তার পরই তা বদলে ফেলা উচিত। এবার জেনে নিন, কোন কোন অন্তর্বাস ছাড়া আপনার মোটেই চলবে না।

ন্যুড ব্রা: সাদা পোশাক বা একটু পাতলা কাপড়ের পোশাকের নিচে পরার জন্য সব সময় একটি ন্যুড ব্রা রাখুন। খুব ভালো হয় হালকা প্যাড দেওয়া ন্যুড ব্রা ব্যবহার করতে পারলে, তাতে বৃন্তের রেখাও ফুটে উঠবে না।

গাঢ় রঙের ব্রা ও প্যান্টি: যে কোনো গাঢ় রঙের পোশাকের ভিতরে পরার জন্য আপনার অবশ্যই চাই ডিপ কালারের ব্রেসিয়ার ও প্যান্টি। কালো পোশাকের নিচে কখনও সাদা ব্রা পরে দেখবেন, স্পষ্ট বোঝা যায় উপর থেকে।


সিমলেস ব্রা: টাইট টপ বা টি শার্ট পরার সবচেয়ে বড়ো মুশকিল হলো, তার ভিতরে অন্তর্বাসের লাইনটা দেখা যায়। বডি হাগিং ড্রেস পরলে দৃশ্যমান হয় প্যান্টির রেখাও। এই পরিস্থিতি এড়াতে চাইলে সিমলেস ব্রা ও প্যান্টি কিনতেই হবে। সিমলেস প্যান্টি আপনি ট্র্যাকপ্যান্টের সঙ্গেও পরতে পারেন।


প্লাঞ্জ ব্রা: আপনার ডিপ কাট পোশাকের সঙ্গে পরার জন্য প্লাঞ্জ ব্রা একান্ত আবশ্যক। পার্টিওয়্যার বা ডিপ কাট ব্লাউজ়ের সঙ্গে পরার জন্য অবশ্যই এই ধরনের ব্রা রাখুন হাতের কাছে। যদি ডিট্যাচেবল স্ট্র্যাপসহ প্লাঞ্জ ব্রা কেনেন, তা হলে আরও ভালো হয়। সেক্ষেত্রে আপনার অফ-শোল্ডার পোশাকের সঙ্গেও তা দিব্যি পরতে পারবেন।


অফ শোল্ডার ব্রা: অনেক সময় ব্লাউজের পিঠের দিক থেকে ব্রায়ের স্ট্র্যাপ উঁকি মারে বিশ্রিভাবে, তা আটকানোর সহজতম উপায় হচ্ছে অফ-শোল্ডার ব্রা পরা। একান্ত অসুবিধে হলে সি থ্রু স্ট্র্যাপসমেত ব্রা পরতে পারেন।

স্পোর্টস ব্রা: যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, স্পোর্টস ব্রা তাদের জন্য অপরিহার্য। স্তনের শিথিলতা ঠেকাতে স্পোর্টস ব্রা খুব কাজের।


সাপোর্ট দেওয়া ব্রা কাদের পরা উচিত: বয়স ৪০ পেরোলে সব মহিলারই সাপোর্ট দেওয়া ব্রা পরা উচিত। তাতে স্তনের আকার বেশিদিন ঠিক থাকে। তবে তার আগেও পরা যায়।


প্রতিবার আপনি যখন ব্রা কিনতে যাবেন, তখন পেশাদার ফিটারের সাহায্য ও পরামর্শ অবশ্যই নিন। প্রচুর টাকা খরচ করে আমরা পছন্দের পোশাক কিনি, কিন্তু গাফিলতি করি অন্তর্বাসের ব্যাপারে। শরীরের শেপ একবার নষ্ট হয়ে গেলে নিজেরই আফসোস হবে কিন্তু।