Friday, May 22, 2015

Neteller ডলার বিকাশ কিংবা ব্যাংক থেকে

Get Neteller dollar loaded in Bangladesh. We are freelancers and receive payment from clients. If you need Neteller payment we can help you.
আপনার Neteller এ লোড করতে পারবেন যদি আমাদের কাছে ডলার থাকে, আমরা কাজের পেমেন্ট পেলে কিছু ডলার জমা পরে যা দিয়ে আপনাদের সহায়তা করে থাকি।

দরদামঃ ১০০ ডলারের নিচে ১৫% আর বিকাশে পে করতে চাইলে বিকাশ খরচ আপনাকে দিতে হবে
দরদামঃ ১০০ থেকে ৫০০ ডলার ১৪% খরচ
দরদামঃ ৫০০+ এ ১৩% খরচ
কলঃ 01737570077
পাঠানো ডলার থেকে কোন ডলার কেটে রাখা হয় না।
বিকাশে পে করতে চাইলে বিকাশ খরচ আপনাকে দিতে হবে।
কোন লুকানো ফি নেই।
বিকাশ করার ২/৩ ঘন্টার ভিতরে ডলার পেয়ে যাবেন।

এটি AmaderAd এর একটি সহায়ক উদ্যোগ, তাই আপনার টাকা মেরে দেওয়ার সম্ভাবনা নেই।


by ibrahim HD

Skrill থেকে বিকাশ

Skrill থেকে বিকাশ

অনেক অভিযোগ আসে যে স্ক্রিলে ৫৭/৫৮ টাকা রেট পাওয়া যায়। কেউ কেউ বলেন টাকা মেরে দেওয়ার কথা। ইউরো জনিত কারনে অনেকে ভোগান্তিতে পরেন। অনেকের টাকা আসে না। নানান কাহিনীতো আছেই।

 কল করুন – 01737570077 এ

আমাদের মাধ্যমে স্ক্রিল ভাঙ্গাতে পারবেন –
১-২ ঘন্টার মধ্যে বিকাশে টাকা পেতে খরচ – ১৫% (মানে ৬৫ টাকা রেট পাবেন, সব মিলিয়ে)
১২ ঘন্টার মধ্যে বিকাশে টাকা পেতে খরচ – ১৪% (মানে ৬৬ টাকা রেট পাবেন, সব মিলিয়ে)
২ দিনের মধ্যে বিকাশে টাকা পেতে খরচ – ১৩% (মানে ৬৭ টাকা রেট পাবেন, সব মিলিয়ে)
৭ দিনের মধ্যে বিকাশে টাকা পেতে খরচ – ১২% (মানে ৬৮ টাকা রেট পাবেন, সব মিলিয়ে)
১৫ দিনের মধ্যে বিকাশে টাকা পেতে খরচ – ১১% (মানে ৬৯ টাকা রেট পাবেন, সব মিলিয়ে)
৩০ দিনের মধ্যে বিকাশে টাকা পেতে খরচ – ১০% (মানে ৭০ টাকা রেট পাবেন, সব মিলিয়ে)

কল করুন – 01737570077 


by ibrahim HD

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড বাংলাদেশ থেকে নিয়ে নিন


বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড বাংলাদেশ থেকে নিয়ে নিন

নতুন কার্ডে ডলার লোড করার উপায়গুলি বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন


সুবিধাগুলো

০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে।
০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc).
০৩. পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে পারবেন।
০৪. পেপালে টাকা গ্রহণ করতে পারবেন।
০৫. আমেরিকাতে একটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পেতে পারেন, বিনামূল্যে।
০৬. প্রায় সব প্রতিষ্ঠান থেকে EFT গ্রহণ করতে পারবেন।
০৭. বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও).
০৮. কার্ডে আপনার নাম লিখা থাকবে, মানে নিজের নামে কার্ড পাবেন।
০৯. প্রথম বার যদি কার্ডে ১০০ ডলার কিংবা তার বেশি লোড করেন, ২৫ ডলার বোনাস পাবেন। একবারে ১০০ ডলার কিংবা কয়েকবার মিলিয়ে ১০০ অথবা তার বেশি ডলার লোড করলে পাবেন ২৫ ডলার বোনাস।
১০. Freelancer, UpWork(oDesk), Fiverr, Elance, PeoplePerHour থেকে পেমেন্ট নিতে পারবেন। তাছাড়া কয়েকশত Affiliation সাইট যেমন MaxBounty, ClickSure, ClickBetter থেকে পেমেন্ট নিতে পারেন। অনেক PPC, PPD, PPP সাইট থেকেও পেমেন্ট নিতে পারবেন Payoneer কার্ডে।

মাষ্টার কার্ড কিভাবে পাবো?


আপনাকে নিচের ৪টি ধাপ অনুসরণ করতে হবেঃ
০১. কার্ডের জন্য আবেদন করুন।
০২. আপনার পরিচয়ের প্রমান দিন।
০৩. কার্ড Active করুন।
০৪. ডলার যোগ করুন।
একটি বিশেষ কথাঃ আমাদের এই সাইটের মাধ্যমে আবেদন করলে আমারা আমাদের সর্বাত্মক সহায়তা দিয়ে থাকব, যা কার্ড Approval এ সহায়ক।

ধাপ-১ : কার্ডের জন্য আবেদন করুন


প্রথমে এই ওয়েবসাইটে যাবেন >> Click Here. তারপর Sign Up ক্লিক করুন।

Personal Details – এ সঠিক তথ্য দিন। জাতীয় পরিচয় পত্রে যেভাবে আছে সেভাবে দিবেন ।
আপনার নাম যদি Md. Ahmed Sharif হয় তাহলে লিখুন Md Ahmed Sharif (ডট বাদ দিয়ে)
ধরুন আপনার নাম Md. Ahmed Sharif তাহলে First Name = Md Ahmed :: Last Name = Sharif
আপনার পোস্টাল কোড ভুলে গেছেন? কাউকে ফোন দিন অথবা পোস্ট অফিসে যান অথবা এখানে দেখুন >> Click Here
সতর্কতাঃ অনেকের নিজের জাতীয় পরিচয় পত্র নেই, তারা বাবা/মা/ভাই/বোন কারো নামে কার্ড করে থাকেন। অনেকে একই পরিচয়পত্র দিয়ে বহুদিন আগে কার্ড Approve করেছেন কিন্তু হাতে পাননি, তারা বাবা/মা/ভাই/বোন কারো নামে আবার কার্ড করে থাকেন যা Payoneer অনুমোদিত নয়।
 Step ii তে ক্লিক করুন এবং তথ্য পূরণ করুন
 Step iii তে ক্লিক করুন এবং তথ্য দিন। Finish ক্লিক করুন। সব কিছু ঠিক থাকলে প্রথম ধাপ শেষ হলো।
 যেকোনো সময় www.Payoneer.com -এ লগিন করে আপনার application status দেখতে পাবেন।
 application status দেখতে নিচের ছবিটি দেখুন।

ধাপ-২ : আপনার পরিচয়ের প্রমান দিন

কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আপনি পরিচয় নিশ্চিতের জন্য ইমেইল পাবেন (২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত লাগতে পারে)। স্পাম ফোল্ডার দেখতেও ভুলবেন না।
আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ২টি ছবি তুলুন, সামনের দিকের একটা, পিছনের দিকের একটা।
আপনার ইমেইল চেক করুন এবং Upload Link ক্লিক করে ছবি গোলো upload করুন।
 আপলোডের আগে ছবির সহজ নাম দিন যেমন ahmed1.jpg ahmed2.jpg (ছবির নামে কোনো স্পেস দিবেন না)
প্রথমে সামনের দিকের ছবিটা আপলোড করুন। দুটি ছবি একবারে আপলোড করবেন না।

আপনার ইমেইল আবার দেখুন, Upload Link টি আবার ক্লিক করুন, এবার ID কার্ডের পিছনের দিকের ছবিটা আপলোড করুন।

ধাপ-৩ : কার্ড Active করুন

৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে আপনার কার্ডটি চিঠি দিয়ে পাঠানো হবে। Check regularly card status by login at payoneer.com -এ লগিন করে দেখুন কার্ড পাঠানো হয়েছে কিনা।
পাঠানোর পর ২ থেকে ৬ সপ্তাহ লাগে কার্ড হাতে পেতে। নিয়মিত পোস্ট অফিসে যোগাযোগ রাখবেন। মাষ্টার কার্ডের ব্যাপারে বলবেন না, শুধু বলবেন আপনার একটা চিঠি আসবে, বিদেশ থেকে।
কার্ড হাতে পেলে এটি ওয়েবসাইট থেকে activate করতে হবে এবং পিন কোড দিতে হবে।

পিন কোড দিন যা এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলার সময় কাজে লাগবে।

 

ধাপ-৪ : ডলার যোগ করুন


আপনি অনেকভাবে কার্ডে ডলার তুলতে পারবেন
পেপাল থেকে (USA virtual address and payoneer virtual bank, it is free)
Freelancing ওয়েবসাইট থেকে যেমন oDesk, Freelancer, Elance, Guru ইত্যাদি
From Payoneer Partners – textlink, infolinks, clicksor, awsurvey, dreamtimes…
USA and European company থেকে.
অন্য মাষ্টার কার্ড দিয়ে
মনে রাখবেন, ডলার বিহীন Mastercard একটি প্লাস্টিকের টুকরা মাত্র, অনেকটা কানেকশনবিহীন সিমকার্ড এর মত। তাই আপনার পরের ধাপ হবে কিভাবে ডলার লোড করা।
নতুন কার্ডে ডলার লোড করার উপায়গুলি বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
আপনি যদি প্রথম বার ১০০ ডলার তুলেন, ২৫ ডলার বোনাস পাবেন । ১০০ ডলার একবারে কিংবা কয়েকবারে লোড করতে পারবেন। তার বেশি লোড করলেও সমস্যা নেই। এই টাকা আপনি এটিএম বুথ থেকে তুলে নিতেও পারবেন।
এই সুযোগ হাত ছাড়া করবেন না।
paypal mastercard skrill বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে PayOutBD.com এ প্রশ্ন করুন।
তাহলে শুরু করে দিন – এখানে ক্লিক করুন

by ibrahim HD

ম্যাগি নুডুলসে ভয়াবহ মাত্রায় ম্যাগনেসিয়াম গ্লুমেট পাওয়ায় ভারতে নিষিদ্ধ


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (এইচডব্লিউও) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যেকোনও খাবারে প্রতি মিলি লিটারে ০.০১ শতাংশ সীসা থাকতে পারে। কিন্তু ম্যাগিতে প্রাপ্ত সীসার পরিমাণ হচ্ছে, প্রতি মিলিলিটারে ১৭ ভাগ।
মনোসোডিয়াম গ্লুমেট মূলত কোনও খাবারে মেশানো হয় স্বাদ বাড়ানোর জন্যে। স্বল্প পরিমাণে মনোসোডিয়াম গ্লুমেট খাবার এবং মানুষের শরীরের পক্ষে নিরাপদ হলেও এর অতিরিক্ত পরিমাণ ব্যবহার ও দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার শরীরের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকারক।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে ভারতে স্থানীয় খাদ্য পরিদর্শকরা নেসলেকে দেশের সকল দোকান থেকে তাদের এই পণ্যটি সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে ম্যাগি নুডুলস নিষিদ্ধ করার কথা নিশ্চিত করা হয়েছে।
রয়টার্সকে উত্তর প্রদেশের খাদ্য নিরাপত্তা ও ওষুধ কর্তৃপক্ষ (এফডিএ) জানান, নেসলে ইন্ডিয়া উৎপাদিত এই পণ্যটির দুই ডজন প্যাকেট এ নিয়মিত পরীক্ষা করে অতি উচ্চ মাত্রায় সীসা পাওয়া গেছে।
দু’জন এফডিএ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, রাষ্ট্র পরিচালিত গবেষণাগারে পরীক্ষা চালিয়ে সব নুডলসের প্যাকেটে বিষাক্ততার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
তারা এতে সীসার মিশ্রণ পেয়েছে প্রতি এক মিলিয়ন অংশের (পিপিএম) ১৭ দশমিক ২ ভাগে। যা প্রায় সাত বার অনুমোদনযোগ্য সীমায় গিয়ে পৌঁছে।
ম্যাগি নুডুলসে ভয়াবহ মাত্রায় ম্যাগনেসিয়াম গ্লুমেট পাওয়ায় ভারতে নেসলে ফুড প্রোডাক্টসের ম্যাগি নুডুলস নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বহুজাতিক এ কোম্পানিটির একই ব্রান্ডের এ পণ্যটি আমাদের দেশেও বিশেষ করে শিশুদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।
by ibrahim HD

Thursday, May 21, 2015

নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ প্রযুক্তিতে ঘটানো

নেপালের স্মরণকালের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া বিধবস্ত ভূমিকম্পে যেখানে ৯ হাজারের মতো মানুষ নিহত হয়েছে সেই ভূমিকম্প নিয়ে রীতিমত তাক লাগিয়ে দিয়েছেন কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষক। তিনি তার এক গবেষ্ণায় জোর দাবি দিয়ে বলেছেন, নেপালের ভয়াবহ ভূমিকম্প প্রাকৃতিক ছিল না, বরং বিশেষ প্রযুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র এই ভূমিকম্প ঘটিয়েছে। এই ভূমিকম্পের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের আবিষ্কৃত হার্প প্রযুক্তিকে দায়ী করছেন তিনি। সাম্প্রতিক কালে নেপালে স্মরণকালের ভয়াবহ ভূমিকম্পে পর্যটন সমৃদ্ধ দেশটির ব্যাপক ক্ষতি হয়। এ ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত নেপালসহ ভারত, চীন ও বাংলাদেশে সর্বমোট ৮৫০০ জনেরও অধিক মানুষ নিহত হয়েছে বলে জানা যায়। এছাড়া নেপালের রাজধানী কাঠমাণ্ডু শহরে অবস্থিত প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী স্থানসমূহ ভূমিকম্পের ফলে ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ১৯৩৪-এর নেপাল–বিহার ভূমিকম্পের পর এটি ছিল নেপালে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প। কানাডীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলো বেঞ্জামিন ফালফোর্ড তাঁর নিজস্ব ব্লগে জোরালোভাবে দাবি করেছেন, নেপালে সংঘটিত ভয়াবহ ভূমিকম্প যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি। তিনি অভিযোগ করেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এই ঘটনার মাধ্যমে ভারত এবং চীনকে বার্তা প্রেরণ করেছে। চীনকে এবং ভারতকে বোঝাতে চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা সম্পর্কে। চীনের হাত থেকে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্রই ভারতকে বাঁচাতে পারে-এটা বোঝানোও অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল। আর ঠিক এজন্যই এ ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে। আর তাদের এই ম্যাসেজ দেয়ার জন্য বলির পাঁঠা হতে হয়েছে নেপালের হাজার হাজার সাধারণ মানুষকে।’ তিনি তার ব্লগে আরো বলেন, নেপালে সৃষ্ট ভূমিকম্প মূলত উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বৈদ্যুতিক তরঙ্গ (হার্প প্রযুক্তি)-এর মাধ্যমে ঘটানো হয়েছে। হার্পের পুরো নাম হলো হাই ফ্রিকোয়েন্সি অ্যাকটিভ অরোরাল রিসার্চ প্রোগ্রাম। যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী ও নৌবাহিনীর আর্থিক সহায়তায় আলাস্কা বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিরক্ষা উন্নয়ন গবেষণা কর্মসূচী সংস্থা (ডিআরপিএ) হার্প গবেষণা চালাচ্ছে ১৯৯৩ সাল থেকে। এ কর্মসূচির প্রধান উদ্দেশ্য হলো আবহাওয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে সৌরবিদ্যুতের ওপর প্রভাব তৈরি করা। এই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সরাসরি সমুদ্রের নিচে অথবা মাটির অভ্যন্তরে শক্তিশালী বৈদ্যুতিক তরঙ্গ সৃষ্টির মাধ্যমে সুনামি অথবা ভূমিকম্প তৈরি করা যায়। গবেষকদের দাবি, এর আগে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশে কৃত্রিমভাবে এই ভূমিকম্প সৃষ্টি করা হয়েছিল। যদিও এ ধরনের অভিযোগের পক্ষে বিপক্ষে নানা মত রয়েছে। শুরুতে হার্প নিয়ে অভিযোগকে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব হিসেবে দেখানো হলেও যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে হার্প দিয়ে মানববিধ্বংসী অস্ত্রের পরীক্ষার অভিযোগ দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। জানা যায়, এই প্রকল্প শুরু হয় স্নায়ুযুদ্ধের শুরু থেকে। রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র আলাদাভাবে এ নিয়ে বিভিন্ন প্রকল্প চালিয়ে যাচ্ছে। হার্পের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া উভয়েই কৃত্রিমভাবে প্রাকৃতিক দুর্বিপাক সৃষ্টির অস্ত্র তৈরি করেছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। হার্প নিয়ে রাশিয়ার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই অভিযোগ বেশি আসছে বিভিন্ন মহল থেকে। এর আগে হাইতিতে ভূমিকম্পের পর পরই ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হুগো শ্যাভেজ অভিযোগ করেন, আমেরিকার হাইতিতে টেকটোনিক ওয়েপন বা ভূ-কম্পন অস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। ওই পরীক্ষার ফলে হাইতির পরিবেশ মারাত্মক বিপর্যয়ের কবলে পড়ে সৃষ্টি হয় রিখটার স্কেলে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প। তিনি আরো বলেন, এই অস্ত্র দূরবর্তী কোনো স্থানের পরিবেশের পরিবর্তন ঘটাতে পারে। পরিবেশকে ধ্বংস করে দিতে পারে। শক্তিশালী বিদ্যুৎচৌম্বকীয় তরঙ্গ সৃষ্টির মাধ্যমে ভূমিকম্প সৃষ্টি করতে পারে বা আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত ঘটাতে পারে। শ্যাভেজ আমেরিকাকে এই ধ্বংসাত্মক ভূমিকম্প অস্ত্র প্রয়োগ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান। হাইতির ঘটনায় প্রায় এক লাখ ১০ হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়। ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে ৩০ লাখেরও বেশি লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এছাড়া আরো বেশ কয়েকটি সূত্র থেকে দাবি করা হয়, এ ধরনের অপর এক অস্ত্র পরীক্ষায় চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ২০০৮ সালের ১২ মে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পের সৃষ্টি হয়। এছাড়া রাশিয়া ২০০২ সালের মার্চে আফগানিস্তানে অনুরূপ এক পরীক্ষা চালিয়ে ৭ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প সৃষ্টির জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে অভিযুক্ত করে।


by ibrahim HD