Thursday, May 21, 2015

সাগরে অসহায়ভাবে নৌকায় ভাসমান অভিবাসীদের আশ্রয় দেবে মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া

ব্যাংকক: দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাগরে অসহায়ভাবে নৌকায় ভাসতে থাকা হাজারো অভিবাসন-প্রত্যাশীদের সাময়িক আশ্রয় দিতে সম্মত হয়েছে ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া।
এতে সাগরে ভাসমান বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাদের আশ্রয় পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। এটাকে একটি বড় অর্জন হিসেবে দেখা হচ্ছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ‘অভিবাসী সংকট’ নিয়ে বুধবার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত তিন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনিফা আমান জানান, দুটো দেশ সাগরে ভাসমান আনুমানিক ৭,০০০ অভিবাসীকে সাময়িক আশ্রয় দেবে।
তবে তিনি দাবি করেন যে আগামী এক বছরের মধ্যে তাদের পুনর্বাসন ও প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে আন্তর্জাতিক সম্পদায়কে।
কুয়ালালামপুরে বৈঠকে অংশ নেওয়া দেশ তিনটি হলো ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা অংশ নেন।
সাগরে নৌকায় ভাসতে থাকা হাজারো অভিবাসন-প্রত্যাশীদের তীরে ভিড়তে না দেওয়ায় এই দেশ তিনটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমালোচনার মুখে পড়ে।
এদিকে আঞ্চলিক অভিবাসী সংকট সমাধানে প্রথমবারের মতো সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে মিয়ানমার। এত দিন দেশটি এই সংকটের দায় অস্বীকার করে আসছিল।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতির বরাত দিয়ে জানায়, আঞ্চলিক অভিবাসী সংকটে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্বেগের সঙ্গে একমত ইয়াঙ্গুন। সমুদ্রে বাড়াই দুর্ভোগ পোহাচ্ছে, তাদের মানবিক সহায়তা দিতে মিয়ানমার প্রস্তুত।
আঞ্চলিক অভিবাসী সংকটের দায় প্রশ্নে মিয়ানমার যে কিছুটা নমনীয় হয়েছে, দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই বিবৃতিটি সেটাই ইঙ্গিত করছে।
সম্প্রতি মানব পাচারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর হয় থাইল্যান্ড সরকার। এরপর প্রায় তিন হাজার মিয়ানমারের রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি অভিবাসন-প্রত্যাশীকে পাচারকারীরা জরাজীর্ণ ও ভিড়ে ঠাসা নৌকায় রেখে পালিয়ে যায়।
একপর্যায়ে ওই অভিবাসন-প্রত্যাশীদের তীরে ভিড়তে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড।
অনাহারী এসব অভিবাসী এক দেশের জলসীমা থেকে আরেক দেশের জলসীমায় ঘুরতে বাধ্য হয়। এর মধ্যেই বুধবার সকালে ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের উপকূল থেকে প্রায় ৫০০ অভিবাসীকে উদ্ধার করা হয়েছে।
by ibrahim HD

আসন্ন সিরিজে পূর্ণ শক্তির ভারতকেই চেয়েছিলাম আমরা:মাশরাফি বিন মুর্তজার

 ক্রীড়া প্রতিবেদক : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত একটি উক্তি আছে, ‘যাহা চাই তাহা ভুল করে চাই/ যাহা পাই তাহা চাই না।’ বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতের স্কোয়াড ঘোষণার আগে মাশরাফি বিন মুর্তজার মাথায় হয়তো এই উক্তিই বারবার ঘুরছিল। কেননা চারদিকে একটা গুঞ্জন বেশ চাউর হয়েছিল, বাংলাদেশ সফরে আসছেন না কোহলি-ধোনির মতো তারকারা। এতে মাশরাফির মনটা বেজায় খারাপ ছিল, এটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
কয়েক দিন আগে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমকে নিজের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছিলেন টাইগার-দলপতি। বলেছিলেন, ‘আসন্ন সিরিজে পূর্ণ শক্তির ভারতকেই চাই আমরা।’
অবশেষে মাশরাফির কথাই সত্যি হলো। গুঞ্জনকে উড়িয়ে দিয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে পূর্ণ শক্তির ভারতীয় স্কোয়াড ঘোষণা করেছেন নির্বাচকরা। সেই স্কোয়াডে আছেন ধোনি-কোহলিসহ ভারতের প্রত্যাশিত সব ক্রিকেটারই। এতে মাশরাফির মন আপাতত ভালো হয়ে যাওয়ারই কথা।
বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন মাশরাফি বিন মুর্তজা। সেখানেই ভারতের স্কোয়াড নিয়ে নিজের সন্তুষ্টির কথা বলেন টাইগার দলনেতা, ‘আমি প্রত্যাশা করেছিলাম, ভারত পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে বাংলাদেশে আসবে। বিশ্বকাপে যারা খেলেছে, তারাই বাংলাদেশে আসছে। চোটের কারণে দলে জায়গা হয়নি শুধু মোহাম্মদ শামির। আমি মনে করি, ভারতের দ্বিতীয় সারির দলও অনেকটা শক্তিশালী। তবে কোনো সিরিজে চ্যালেঞ্জটা বেড়ে যায় তখনই, আপনি যখন পূর্ণ শক্তির দলের বিপক্ষে লড়বেন।’
ভারতকে সমীহ করে বাংলাদেশের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক বলেন, ‘আপনি খেয়াল করবেন, টিম ইন্ডিয়ার ব্যাটিং লাইনআপ কিন্তু বিশ্বমানের। তাদের বিপক্ষে ভালো করতে আমাদের বোলারদের বড়সড় একটি চ্যালেঞ্জ নিতে হবে। এই সিরিজটা আমাদের জন্য মোটেই সহজ হবে না। তবে আমরাও সেই চ্যালেঞ্জ নিতে পারব বলে আত্মবিশ্বাসী।’
দেখা যাক, পাকিস্তানের মতো ভারতকেও নাকানিচুবানি দিতে পারেন কি না মাশরাফি-মুশফিকরা। সেটা করতে বাস্তবে প্রমাণ দিতে হলে নিজেদের সেরাটাই উজাড় করে দিতে হবে টাইগারদের। আসন্ন সিরিজে বাংলাদেশ ভালো খেলবে, এমন আশায়ই বুক বেঁধে আছেন ভক্তরা।
by ibrahim HD

★ প্রসংগঃ ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতিবেশির হক ও রোহিঙ্গাদের দুর্ভাগ্য । ★ এবং জাতি হিসেবে আমরা কি সংকীর্ণ ?????

★ প্রসংগঃ ইসলামের দৃষ্টিতে
প্রতিবেশির হক ও রোহিঙ্গাদের
দুর্ভাগ্য ।
★ এবং জাতি হিসেবে আমরা কি
সংকীর্ণ ?????
====================================
* হাদিসঃ রাসুল সাঃ বলেন, আল্লাহর
কসম সে মুমিন নয়, আল্লাহর কসম সে মুমিন
নয়, আল্লাহর কসম সে মুমিন নয়।
এই ভাবে তিনবার কসম কাটছিলেন এমন
সময় সাহাবারা প্রশ্ন করলেন, কোন
ব্যক্তি মুমিন নয়??
উওরে আল্লাহর রাসুল বলেন, যে ব্যক্তি
পেটপুরে খেয়ে রাত যাপন করে, অথচ
তার প্রতিবেশি উপোশ থাকে।
* সম্মানিত পাঠক বুঝতেই পারছেন যে
আমরা যতই নামাজ রোজা করিনা কেন,
আমাদের প্রতিবেশি যদি না খেয়ে
থাকে আমরা মুমিন নয় বা মুসলমানিত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ? হযে যায় । এমন কি বলা
হয়েছে প্রোয়জনে তরকারীর ঝোল
বাড়িয়ে দাও তোমার প্রতিবেশির
জন্য, সুবাহানাল্লাহ।সুতারং এটা
প্রতিবেশিদের প্রতি দয়া নয়, এটা
তাদের আল্লাহ প্রদত্ত হক বা অধীকার।
বিগত কয়েক বছর
ধরে দেখে আসছি রোহিঙ্গাদের
নিদারূন কষ্টের জীবন, অনাহারে
ভয়ংকর গভীর সাগরে ভাসছে
আবার ঝড়ে মাঝে মধ্যে ট্র্রলার ডুবে
মারা ও যাচ্ছে।
কিছুদিন আগে শুনেছি অদৃশ্য
হেলিকপ্টার থেকে
নাকি গুলি বর্ষন করে কিছু
রোহিঙ্গাদের মেরেও ফেলা
হয়েছে। বাংলাদেশ মালশিয়া
ইন্দোনেশিয়া কোন দেশেই তাদের
ঢুকতে দিচ্ছেনা, ঐদিকে তাদের দেশ
মিয়ানমারে গেলে প্রকাশ্যে মেরে
ফেলা হচ্ছে, হে
আল্লাহ তাদের এখন উপায় কি? তুমি
আল্লাহ ভাল
জান। এমন একটি দুনিয়াই আমরা এসে
পোঁছেছি
যেখানে আমরা সবাই নিজেদের ভোগ
বিলাসিতা
নিয়ে ব্যস্ত, কে কার খবর রাখে হায়রে
মুসলমান
হায়রে মানুষ।ইসলামের ইতিহাসে
আমরা দেখেছি
মাক্কার কাফেরদের অত্যচারে অতিষ্ঠ
হয়ে যখন
মুসলমানেরা মদিনায় আশ্রয় নিয়েছিল
তখন
মদিনাবাসী তাদের কিভাবে আশ্রয়
দিয়েছিল? ভাই
হিসেবে গ্রহন করে, যার দুইবিঘা জমি
ছিল সে অপর ভায়ের জন্য একবিঘা
ছেড়ে দিয়েছিল।এবংযার দুটো
স্ত্রী ছিল একটা তালাক দিয়ে অন্য
ভায়ের কাছে
বিবাহ দিয়েছিল, কি অনুপম দৃশ্যই না
তারা প্রদান।
করেছিল, আর আমরা কি করছি??।
★প্রতিবেশি হিসেবে
বাংলাদেশের দায়িত্ব কি ????
প্রতিবেশির আওতা সবার জন্য সমান নয়,
যেমন একটা বাড়ির প্রতিবেশি
পাশের ৪০ ঘর, একটা পাড়া
বা মহল্লার প্রতিবেশি আর একটি
পাড়া বা মহল্লা,
একটি গ্রামের আর একটি গ্রাম, একটি
ইউনিয়নের
পাশের আর একটি ইউনিয়ন, একটি
থানার প্রতিবেশি পাশের থানা,
জেলার আর একটি জেলা।
একটি দেশের প্রতিবেশি পাশের
দেশগুলি, এইভাবে
প্রতিবেশি আওতা বাড়তে থাকে।
এখন মিয়ানমার বাংলাদেশের সব
থেকে কাছের
জনগন ও দেশের প্রতিনিধি নয় কি ???
অবশ্যই
তাইনা??। সুতারং বালাদেশ তথা
সরকারে বড়
দায়িত্ব তাদের পাশে সর্বশক্তি দিয়ে
দাড়ানো ।
কে এগিয়ে আসলো কে আসলো না
সেটা দেখার কোন প্রোয়জন নাই।
আমরা বালাদেশের জনগনের
পক্ষ থেকে জোর দাবি জানাচ্ছি,
বাংলাদেশ সরকার
ও প্রধানমন্ত্রীর নিকট, দয়া করে
রোহিঙ্গাদের পাশে
দাড়িয়ে প্রমান করন আমরা সংকীর্ণ
জাতি নয়তো
বটেই বরং উদার। কঠিন গুনাগ থেকে
আপনি ১৭ কোটি জনগন কে বাঁচান -
বাঁচান বাচাঁন। ধন্যবাদ
সবাই কে। পারলে লেখাটি শেয়ার
করুন।।o
by ibrahim HD

জাভির ধমকেই স্বপ্নের ফর্মে মেসি.

গত জানুয়ারি মাসের কথা। ন্যু ক্যাম্পে তখন চলছে বাজে ধরনের অস্থিরতা। রিয়াল সোসিয়েদাদের কাছে বার্সেলোনা হেরেছে ১-০ গোলে। কোচ লুইস এনরিকের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েছে লিওনেল মেসি। ক্লাবের স্পোর্টিং ডিরেক্টরের পদ থেকে পদত্যাগ করেছে জুবিজারেতা। সব মিলিয়ে একটা গুমোট পরিবেশ বার্সেলোনার অন্দরে। লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ—এসব স্বপ্ন বাদ দিয়ে পুরো ক্লাবের ব্যবস্থাপনা তখন ব্যস্ত নানামুখী সমস্যার সমাধানে। ঠিক সেই সময়ই ক্লাবের ত্রাণকর্তা হয়েই যেন আবির্ভূত হয়েছিলেন জাভি হার্নান্দেজ।
সোসিয়েদাদের বিপক্ষে ম্যাচের পর সাংবাদিকেরা তখন প্রস্তুত হচ্ছেন মেসিকে ধুয়ে দিতে। সেই সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত হয়ে জাভি বলেছিলেন, মেসিকে নিয়ে কথা-বার্তা বন্ধ করতে। তাঁকে তাঁর মতো খেলার স্বাধীনতা দিতে। তিনি দারুণ একটি মন্তব্য করে সম্মেলন কক্ষে এনে দিয়েছিলেন পিন-পতন নীরবতা, ‘আপনারা কী চান, এ বছরের ব্যালন ডি অ’রটাও রোনালদোর বাড়ি যাক? দয়া করে মেসির সমালোচনা বন্ধ করুন। যদি মেসিকে তাঁর মতো করেই দেখতে চান।’
এই কয়েকটা কথাতেই পাল্টে গেল পুরো দৃশ্যপট। বার্সেলোনার খেলাও যেন ভোজবাজির মতো বদলে গেল। অসাধারণ নৈপুণ্যে একের পর এক প্রতিপক্ষকে বধ করে দলটি এখন স্প্যানিশ লিগ বিজয়ী। পৌঁছে গেছে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে। কোপা ডেল রে’এর শিরোপাটাও চোখের সামনেই দেখছে তারা। স্বপ্নের ট্রেবল এখন আর অসম্ভব কোনো ব্যাপার নয় লুইস এনরিকের শিষ্যদের কাছে।
সোসিয়েদাদের বিপক্ষে পরাজয়ের ওই সময়টায় কোচ এনরিকে আর মেসির ব্যক্তিত্বের সংঘাত পৌঁছে গিয়েছিল চরমে। জাভি নাকি একজন সিনিয়র খেলোয়াড় হিসেবে এই দুই পক্ষের চার হাত মিলিয়ে দিয়েছিলেন। ব্যাপারটা সহজ ছিল না। কিন্তু জাভির ব্যক্তিত্বের কাছে হার মেনেছিলেন বিবদমান এনরিকে-মেসি দুজনই।
দুজনকে কী বলেছিলেন জাভি? এনরিকের কাছে গিয়ে বলেছিলেন, ‘মেসি সব সময়ই বিশেষ এক খেলোয়াড়। তাঁর প্রতি আপনার আচরণও হওয়া উচিত বিশেষ। আপনি তো দলের নেতা। আপনিই না হয় একটু নমনীয় হন। দল সাফল্য পেলে কিন্তু তা আপনার সাফল্যই। কিন্তু আপনি যদি তাঁর আচরণকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে না দেখেন, তাহলে কিছুই হবে না। মেসিকে জরিমানা করে কিংবা প্রথম একাদশ থেকে বাদ দিয়ে কিছুই হবে না।’
মেসির সঙ্গেও কথা বলেছিলেন জাভি। আর্জেন্টাইন তারকার প্রতি তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ছিল সেই শুরুর দিন গুলোর মতোই। যখন আর্জেন্টিনা থেকে লা মেসিয়ায় আসা মেসিকে বড় ভাইয়ের মতো আগলে রাখতেন জাভি। এনরিকের সঙ্গে মেসির ব্যক্তিত্বের দ্বন্দ্ব নিয়ে তাঁর সঙ্গে মুখোমুখি বসে একটি কথাই বলেছিলেন জাভি, ‘দেখো। আমি তোমার সঙ্গে কথা বলছি দলের একজন সিনিয়র হিসেবে। তুমি কোচের সঙ্গে যা করছ, সেটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়ার নয়। হতে পারে তুমি ঠিক, কিন্তু সেটা প্রকাশের ভঙ্গি এমন হওয়া উচিত নয়। খেলোয়াড় হিসেবে কোচের সিদ্ধান্তটা তোমাকে মেনে নিতে হবে। মনে রেখো কোচ হিসেবে তিনি যেকোনো কিছু করারই ক্ষমতাপ্রাপ্ত। দলের স্বার্থে দয়া করে এসব ভুলে যাও। কোচের কাছে নিজের আচরণের জন্য ক্ষমা চাও। উনি তোমাকে কাছে টেনে নেবেনই।’ সূত্র: নিউজটক ডটকম।
by ibrahim HD

by ibrahim HD