Sunday, March 19, 2023

আপনার অজানা সেরা কৌতুক ।

ডোনাল্ড ট্রাম্প মরার পর জাহান্নামে গিয়ে দেখলো

বিভিন্ন দেশের নামে জাহান্নামগুলোর নাম। তার জন্য

যে কোন দেশের জাহান্নামে যাওয়ার ছাড় দেয়া হয়েছে।

আমেরিকার জাহান্নামে গিয়ে পাহারাদারকে

জিজ্ঞেস করল-এখানে শাস্তি টাস্তি কেমন?

পাহারাদার বলল- সবার প্রথমে ইলেক্ট্রিক চেয়ারে বসিয়ে ১ ঘন্টা ইলেক্ট্রিক শক দেয়া হয়। তারপর পেরেকের বিছানায় এক ঘন্টা শোয়ানো হয়। এরপর এক দৈত্য পিঠে ৫০ টা চাবুকের ঘা দেয়...।

.

এটা শুনে ট্রাম্প খুব ভয় পেয়ে গেলো ও ভাবল একবার

রাশিয়ার জাহান্নামে গিয়ে দেখা যাক। ওখানেও

পাহারাদার একই কথা বলল।

সে সব দেশের জাহান্নামে গেলো, আর সব পাহারাদারই

একই শাস্তির কথা বলল।

.শেষে সে এক জায়গায় পৌছালো, যেখানে দরজায়

লেখা ছিলো- বাংলাদেশের জাহান্নামে আপনাকে

স্বাগতম। আর দরজার বাইরে মানুষের লম্বা লাইন.....।

ট্রাম্প ভাবল এখানে নিশ্চয়ই কম শাস্তি দেয়া হয়, তাই

এত লম্বা লাইন। পাহারাদারকে জিজ্ঞেস করল- এখানে

কেমন শাস্তি দেয়া হয়?

পাহারাদার বলল- সবার প্রথমে ইলেক্ট্রিক চেয়ারে

বসিয়ে ১ ঘন্টা ইলেক্ট্রিক শক দেয়া হয়। তারপর

পেরেকের বিছানায় এক ঘন্টা শোয়ানো হয়। এরপর এক দৈত্য এসে ৫০ টা চাবুকের ঘা দেয়।

ট্রাম্প বিস্মিত হয়ে পাহারাদারকে জিজ্ঞেস করল- এই

একই রকম শাস্তি তো সব দেশের জাহান্নামেই দেয়া হয়,

তো এই জাহান্নামে এত ভিড় কেনো?

পাহারাদার বললঃ এখানে ইলেকট্রিক চেয়ার তো

আছে কিন্তু কারেন্ট নেই। পেরেকের বিছানা থেকে

পেরেক চুরি হয়ে গেছে। ফাইল এত জমে গেছে যে,

আজকে নাম লেখালে কবে যে ডাক আসবে তার কোনো ঠিক ঠিকানা নেই, ততদিন আরাম।

আর যে দৈত্যটি চাবুক মারে সে একজন সরকারি কর্মচারী। আসে, খাতায় সই করে বাড়ি চলে যায়। আর এক আধ দিন যদিও বা বেশিক্ষন ডিউটি দেয় তো ঐ দিন দু-একটা চাবুক মারে, আর রেজিস্টারে ৫০ টা চাবুকের ঘা লিখে বেরিয়ে যায়।

ট্রাম্প এবার সিরিয়ালে.....

 

Saturday, March 18, 2023

অন্তর্বাস পছন্দে মেয়েরা যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন ।


 
অন্তর্বাস ছাড়া কারওই একটা দিনও চলবে না। কিন্তু সত্যি করে বলুন তো, অফিসে বেরোনোর সময় কখনও কি আপনাকে বিব্রত হতে হয়নি? সাদা পোশাকের নিচে যে সব সময় সাদা ব্রা পরলেই সমাধান হয় না বা জিন্সের নিচে কোন প্যান্টি পরলে সিমের রেখাটা স্পষ্টভাবে ফুটে উঠবে না তা আগে থেকে বোঝা সম্ভব হয় না। কিন্তু এ কথাও ঠিক যে


অন্তর্বাস পোশাকের উপর থেকে দেখা গেলে সেটা অস্বস্তিকর। তাই সতর্ক হতে হবে অন্তর্বাস কেনার সময়েই। যে অন্তর্বাসগুলো রোজ পরা এবং ধোয়া হয়, সেগুলো বড়জোর বছরখানেক টিকতে পারে। তার পরই তা বদলে ফেলা উচিত। এবার জেনে নিন, কোন কোন অন্তর্বাস ছাড়া আপনার মোটেই চলবে না।

ন্যুড ব্রা: সাদা পোশাক বা একটু পাতলা কাপড়ের পোশাকের নিচে পরার জন্য সব সময় একটি ন্যুড ব্রা রাখুন। খুব ভালো হয় হালকা প্যাড দেওয়া ন্যুড ব্রা ব্যবহার করতে পারলে, তাতে বৃন্তের রেখাও ফুটে উঠবে না।

গাঢ় রঙের ব্রা ও প্যান্টি: যে কোনো গাঢ় রঙের পোশাকের ভিতরে পরার জন্য আপনার অবশ্যই চাই ডিপ কালারের ব্রেসিয়ার ও প্যান্টি। কালো পোশাকের নিচে কখনও সাদা ব্রা পরে দেখবেন, স্পষ্ট বোঝা যায় উপর থেকে।


সিমলেস ব্রা: টাইট টপ বা টি শার্ট পরার সবচেয়ে বড়ো মুশকিল হলো, তার ভিতরে অন্তর্বাসের লাইনটা দেখা যায়। বডি হাগিং ড্রেস পরলে দৃশ্যমান হয় প্যান্টির রেখাও। এই পরিস্থিতি এড়াতে চাইলে সিমলেস ব্রা ও প্যান্টি কিনতেই হবে। সিমলেস প্যান্টি আপনি ট্র্যাকপ্যান্টের সঙ্গেও পরতে পারেন।


প্লাঞ্জ ব্রা: আপনার ডিপ কাট পোশাকের সঙ্গে পরার জন্য প্লাঞ্জ ব্রা একান্ত আবশ্যক। পার্টিওয়্যার বা ডিপ কাট ব্লাউজ়ের সঙ্গে পরার জন্য অবশ্যই এই ধরনের ব্রা রাখুন হাতের কাছে। যদি ডিট্যাচেবল স্ট্র্যাপসহ প্লাঞ্জ ব্রা কেনেন, তা হলে আরও ভালো হয়। সেক্ষেত্রে আপনার অফ-শোল্ডার পোশাকের সঙ্গেও তা দিব্যি পরতে পারবেন।


অফ শোল্ডার ব্রা: অনেক সময় ব্লাউজের পিঠের দিক থেকে ব্রায়ের স্ট্র্যাপ উঁকি মারে বিশ্রিভাবে, তা আটকানোর সহজতম উপায় হচ্ছে অফ-শোল্ডার ব্রা পরা। একান্ত অসুবিধে হলে সি থ্রু স্ট্র্যাপসমেত ব্রা পরতে পারেন।

স্পোর্টস ব্রা: যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, স্পোর্টস ব্রা তাদের জন্য অপরিহার্য। স্তনের শিথিলতা ঠেকাতে স্পোর্টস ব্রা খুব কাজের।


সাপোর্ট দেওয়া ব্রা কাদের পরা উচিত: বয়স ৪০ পেরোলে সব মহিলারই সাপোর্ট দেওয়া ব্রা পরা উচিত। তাতে স্তনের আকার বেশিদিন ঠিক থাকে। তবে তার আগেও পরা যায়।


প্রতিবার আপনি যখন ব্রা কিনতে যাবেন, তখন পেশাদার ফিটারের সাহায্য ও পরামর্শ অবশ্যই নিন। প্রচুর টাকা খরচ করে আমরা পছন্দের পোশাক কিনি, কিন্তু গাফিলতি করি অন্তর্বাসের ব্যাপারে। শরীরের শেপ একবার নষ্ট হয়ে গেলে নিজেরই আফসোস হবে কিন্তু।